৩০ মার্চ, ২০১২

Jesus: খোদার আশীর্বাদপুষ্ট রাজ্যে আশীর্বাদস্বরূপ।


হযরত ঈসার জন্মস্থান প্যালেষ্টাইন দেশটি পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলে, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ায় অবস্থিত এবং ভূ-মধ্য সাগরের পশ্চিম তীরের দক্ষিণ অংশ নিয়ে গঠিত। মোট আয়তন ১০,০০০ বর্গমাইল। প্রথমদিকে এই অঞ্চলকে কনান বা নিম্নভূমি বলা হত। এর পশ্চিম সীমানায় ভূ-মধ্য সাগর, উত্তরে লেবাননের পর্বতশ্রেণী, পূর্বে আরবীয় মরুভূমি এবং দক্ষিণে শুস্ক আধা মরুভূমি অঞ্চল যা নেগেভ বা দক্ষিণাঞ্চল নামে পরিচিত। যদিও প্যালেষ্টাইন একটি ছোট দেশ, তথাপি প্রাকৃতিক বিষয়গুলির অধিকাংশই এখানে বর্তমান- বরফে ঢাকা পর্বতমালা ও অসহ্য গরমের নিম্নভূমি, মরুভূমি, উর্বরা সমভূমি, পাথরে ঢাকা অনুর্বর ভূমি ও সবুজ উপত্যকা সবই এখানে রয়েছে। প্রকৃতি প্যালেষ্টাইনকে উত্তর দক্ষিণ বরাবর ৪টি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বিভক্ত করেছে। পশ্চিম সীমা ভূমধ্য সাগরে আরম্ভ হয়ে পূর্বদিকে এই অঞ্চলগুলি হল-

(ক) সমুদ্রতীরবর্তী সমভূমি  
(খ) পশ্চিমের উচ্চভূমি
(গ) জর্দান নদীর উপত্যকা
(ঘ) পূর্বের উচ্চভূমি।

প্রাচীন প্যালেষ্টাইন।
(ক) সমুদ্র তীরবর্তী সমভূমি: পশ্চিমের সমুদ্র ও পূর্বের গালীল, শমরিয় ও ইহুদিয়ার পর্বত মালার মধ্যে এই সমতল ভুমি অবস্থিত। উত্তর দিকে এই ভূমি সরু থেকে চওড়া হতে হতে দক্ষিণ দিকে শেষপর্যন্ত পঁচিশ-তিরিশ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সমুদ্রতীরের এই সরু এলাকা প্রাকৃতিক দিক দিয়ে তিনটি অংশে বিভক্ত- উত্তরে আক্কা ও সোরের সমভূমি, তারপরেই কর্মিল পর্বতে আরম্ভ হয়েছে সুন্দর বিখ্যাত শারোণ প্রান্তর আর দক্ষিণে অবস্থিত বড় এবং অতি উর্বর প্যালেষ্টাইন সমভূমি। এই সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে বেশ কিছু শহর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উত্তর দিক থেকে এই শহরগুলি হল-সীদোন, সোর, যাফো, কৈশরিয়া, লুড, ঘষা, অস্কিলোন, অসদোদ, ইক্রোণ ইত্যাদি। 

(খ) পশ্চিমের উচ্চভূমি: উচ্চভূমি নামক এই মালভূমি উত্তরে লেবানন পর্বতমালায় আরম্ভ হয়ে দক্ষিণে আরব মরুভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত। এই অঞ্চল গালীল, শমরিয় ও ইহুদিয়া এই তিনটি অংশে বিভক্ত। উত্তরে গালীল এবং দক্ষিণে শমরিয়ার মধ্যে সমভূমি এসদ্রায়োলন, পশ্চিমের বিস্তৃত মালভূমির একমাত্র অঙ্গন।  

গালীল: গালীলের আনুমানিক আয়তন ১৫০০ বর্গমাইল। এখানে ইষাখর, সবুলুন, আঁশের, নপ্তালী এবং শেষে দান বংশের লোকেরা বাস করত। হযরত ঈসা এখানেই বড় হয়েছেন। এর উল্লেখযোগ্য শহরগুলি হল-নাসারত, কান্না, কফরনাহুম, কা‘দেশ, শুলেম নাইন, বৈৎসৈদা ও ঐণ-দোর। 

শমরিয়: শমরিয় এসদ্রায়োলনের দক্ষিণে এবং ইহুদিয়ার উত্তরে অবস্থিত যার পূর্বদিকে জর্দান নদী এবং পশ্চিম দিকে শারোণ প্রান্তর অবস্থিত। এর আনুমানিক আয়তন ১৫০০ বর্গমাইল। হযরত ইব্রাহিম ও অন্যান্য পিতৃপুরুষেরা এখানে বসবাস করতেন পরবর্তীতে এটি উত্তরাঞ্চলের দশ বংশের বাসস্থান হয়। এখানেই রয়েছে-এবল ও গরীষীম পর্বত, শিখিম, বৈথেল, অয়, দোথন, শীলোহ, মগিদ্দো, যিষ্রিয়েল এবং শমরিয়া শহর।
ইহুদিয়া: ইহুদিয়া তৈরী করেছে পশ্চিম অঞ্চলের উচ্চভূমির নীচু অংশ যার আয়তন ১৫০০ বর্গমাইল। এই অংশটি তিনটি ভাগে বিভক্ত-পূর্ব অঞ্চলের পাহাড় বা মরুভূমি, শেফেলা যা পশ্চিম অঞ্চলের পাহাড়সমূহ নীচু হয়ে প্যালেষ্টাইন পর্যন্ত গেছে এবং দক্ষিণ ইহুদিয়া। এটি সমস্ত দেশের কেন্দ্রস্থল আর জেরুজালেম এখানেই অবস্থিত।

(গ) জর্দান নদীর উপত্যকাঃ এই অঞ্চলটি সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও অদ্বিতীয় ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য মন্ডিত। এই বিরাট গিরিসংকট উত্তরের তাউরাস পর্বত থেকে আরম্ভ করে গোটা দেশের মধ্যে দিয়ে ৫৫০ মাইল গিয়ে প্যালেষ্টাইনের দক্ষিণ মরুভূমিতে শেষ হয়েছে যা সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২৬০০ ফুট নীচু। এই উপত্যকাটি তিনটি অংশে বিভক্ত। উত্তরদিক থেকে এগুলি হল-

গালীল সাগরঃ  যা গীনেষরৎ হ্রদ, তিবরিয়া সাগর এবং কিন্নেরৎ হ্রদ হিসেবে পরিচিত।
জর্দান উপত্যকাঃ  এটা উত্তরের গালীল সাগর থেকে দক্ষিণে মরুসাগর পর্যন্ত গভীর নিম্নগামী অঞ্চল যা ঝোর নামেও পরিচিত। এরই পাশ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে জর্দান নদী। এই নদীর পানি ৬১০ ফুট নীচে মরুসাগরে পড়ছে। আর দ্রুত এই পতনের জন্যে এই নদীর নাম জর্দান বা অবতরণকারী।

মরুসাগর: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩০০ ফুট নীচু এ হ্রদটি ১০ মাইল চওড়া ও ৫০ মাইল লম্বা। গভীর কুজ্ঝটিকায় ঢেকে থাকা এই হ্রদের পানিতে প্রচুর পরিমানে খনিজ লবন থাকায় কোন উদ্ভিদ বা প্রাণী এখানে পাওয়া যায় না।

(ঘ) পূর্বের উচ্চভূমি: জর্দানের পূর্বের পাহাড় ও সমতলভূমি। এটি অনেকটা পশ্চিমের পার্বত্য অঞ্চলের মত যাকে ট্রান্স-জর্দানীয়া বলা হয়। ঈসার পূর্বে এখানে (যা দিকাপলী নামেও পরিচিত) বেশকিছু বৃহৎ ও প্রসিদ্ধ শহর গ্রীক ও রোমানরা তৈরী করে।

ঈসার সময়ে প্যালেস্টাইন ছিল রোম রাজ্যের অধীন। রোমের সম্রাট ছিলেন অগাস্ত কৈসর আর পন্তীয় পীলাত নামে একজন রোমীয় প্যালেস্টাইনের শাসনকর্তা ছিলেন। প্যালেস্টাইনের বেশীরভাগ লোক ছিল গোঁড়া ইহুদি; তবে শমরিয়রা ছিল শঙ্কর। শমরিয়দের আদি পুরুষেরা ইহুদি হলেও অ-ইহুদিদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার দরুণ তারা এরূপ শঙ্কর জাতির সৃষ্টি করেছিল। এ কারণে গোঁড়া ইহুদিরা তাদের ঘৃণা করত এবং তাদের মধ্যে ধরা ছোঁয়ার বাঁছ-বিচার ছিল। 

রোমের অধীনে ছিল বলে ইহুদি নেতাদের হাতে বিশেষ কোন ক্ষমতা ছিল না। কাউকে মৃত্যুদন্ড দেবার অধিকার তাদের ছিল না। সেজন্যে মৃত্যুদন্ডযোগ্য অপরাধীর বিচার করার প্রয়োজন হলে তা রোমীয়দের আইন অনুসারেই করা হত, ইহুদিদের নিয়মমত নয়। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ব্যক্তিকে রোমীয়রা হাতে ও পায়ে পেরেক বিঁধে ক্রুসের উপর গেঁথে দিত। তারপর ক্রুসটা মাটিতে খাড়া করে প্রোথিত করত। ছোট বড় দু‘টো কাঠের টুকরো দ্বারা ইংরেজী টি (T) অক্ষরের মত করে এই ক্রুস তৈরী হত। 

দুনিয়ার অন্যান্য সমস্ত জাতিদের মধ্যে ইহুদিরা ব্যতিক্রমী এবং সৌভাগ্যবান। জাতি হিসেবে তারা ছিল চরম একগুয়ে এবং বক্রস্বভাবী। ব্যতিক্রমী একারণে যে খোদা তাদের মাঝে একাদিক্রমে রসূল প্রেরণ করেছেন, আর সৌভাগ্যবান একারণে যে তারা অনেক মহান নবীর সাহচর্য্য লাভ করেছিল, যাদের অনেকেই ঐশীগ্রন্থ নিয়ে এসেছিলেন। আর ঐসব মহান নবীর কাছে দেয়া ওয়াদার কারণেই খোদা সর্বদা তাদের মাঝে একেশ্বরবাদীর ধারা রক্ষণের প্রচেষ্টা করেছেন।

যখনই বনি ইস্রায়েল সরল ও সত্যপথ থেকে বিচ্যূত হয়েছে, তখনই একজন নবী বা রসূল তাদের মাঝে প্রেরিত হয়েছে, যারা প্রতিমাপূজার কূ-ফল সম্পর্কে তাদেরকে সতর্ক করেছেন এবং সত্যপথে ফিরিয়ে আনতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু যেহেতু ইহুদি জাতিটি ছিল, নাফরমান, একগুয়ে ও বক্রস্বভাবী, ফলে তাদের অধিকাংশ ঐসব রসূলদের বাণীতে কর্ণপাত করেনি এবং তাদের উপরও বিশ্বাস স্থাপন করেনি; বরং তারা রসূলগণের অধিকাংশকে নানাপ্রকার ক্লেশ দিয়েছে, নতুবা হত্যা করেছে। ফলে তারা কখনও আল্লাহর স্বরূপ সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান লাভ বা সম্যক অবহিত হয়নি, হবার চেষ্টা করেনি বা হতে পারেনি। এই কারণে খোদা শেষ চেষ্টাস্বরূপ তাদের মাঝে এমন একজন রসূল প্রেরণ করতে চাইলেন, যিনি হবেন খোদায়ী কিছু গুণ বা কর্মের অধিকারী; যেন ইস্রায়েলীরা তার কাছ থেকে খোদার স্বরূপ সম্পর্কে সম্যক অবহিত হয় এবং আর যেন একেশ্বরবাদ থেকে কখনই বিচ্যূত না হয়। এই খোদায়ী কিছু গুণ সম্পন্ন রসূল ছিলেন মরিয়ম তনয় হযরত ঈসা মসীহ।
নবী অরামিয়ার কিতাব থেকে আমরা খোদার ঐ শেষ প্রচেষ্টার ইচ্ছে সম্পর্কে জানতে পাই।

‘এই জন্যে দেখ, আমি তাদেরকে জ্ঞাত করব,
একটিবার তাদেরকে আমি আমার হস্ত ও পরাক্রম জ্ঞাত করব,
তাতে তারা জানবে যে, আমিই খোদা।’(অরামিয়া ১৬:২১)

মসিহ ঈসা (Jesus) ইঞ্জিল কিতাব নিয়ে এসেছিলেন। ইতিপূর্বে ইহুদিরা যে সব ঐশীগ্রন্থ বা কিতাব পেয়েছিল তা হল তাওরাত, যবুর এবং বেশ কয়েকটি সহীফা। 

মসিহ ঈসা।
ইহুদিদের প্রতি খোদার আদেশ ছিল যেন তারা তাদের ঐশী গ্রন্থের নির্দেশসমূহ মেনে চলে এবং মান্য করে রসূলগণকে। শরীয়ত অনুসারে সৎ জীবন-যাপন করা এবং পশু কোরবাণী দেয়া ছিল তাদের খুবই প্রয়োজনীয় কাজ। তাদের একমাত্র এবাদতখানা ছিল জেরুজালেমে। এখানেই সকল এলাকা থেকে ইস্রায়েলীরা এসে বৎসরে তিনবার একসঙ্গে মিলিত হত। এসব উৎসবের প্রত্যেক দিন ঈমামেরা ও সাধারণ ইহুদিরা এবাদতখানায় প্রবেশ করত এবং এবাদত শেষে তাদের পাপ মোচনের জন্যে পশু কোরবাণী দিত। জেরুজালেমের এবাদতখানা তাদের একমাত্র এবাদতখানা হলেও দেশের শহরগুলোতে ও গ্রামে গ্রামে অনেক ‘সিনাগগ’ বা মজলিসখানা ছিল। কেবল তাই নয়, তারা দুনিয়ার অন্যান্য যে সমস্ত দেশে থাকত, সেখানেও তারা তাদের জন্যে সিনাগগ তৈরী করে নিয়েছিল। এই সমস্ত সিনাগগে তারা স্রষ্টার এবাদত করত কিন্তু পশু কোরবাণী দিত না।  

ইহুদিদের মধ্যে পদ অনুসারে বিভিন্ন রকমের ঈমাম ও ধর্মনেতা ছিলেন। সকল ঈমামের উপরে ছিলেন মহাঈমাম। তার নীচে থাকতেন কয়েকজন (এগার জন) প্রধান ঈমাম। এই প্রধান ঈমামেরা ছিলেন বর্তমান মহাঈমামের পূর্ববর্তী মহাঈমাম ও অন্যান্য সম্মানিত ঈমাম। এই সকল ঈমাম বা আলেমদেরকে সাহায্য করার জন্যে লেবী গোত্রের লোকেরা নির্বাচিত ছিল। তাছাড়া কিতাব তাওরাত শিক্ষা দেবার জন্যে কিছু সংখ্যক সাধারণ ঈমাম বা আলেমও ছিলেন।

ইহুদিদের মধ্যে ফরীশী ও সদ্দুকী নামে দু‘টি দল কালক্রমে উৎপত্তি লাভ করেছিল। ফরীশীরা ছিল খুবই গোঁড়া। তারা ধর্মীয় নিয়ম কানুনের প্রত্যেকটি খুঁটি-নাটি মেনে চলতে চেষ্টা করত। তারা বিশ্বাস করত মৃতেরা পুনঃরায় জীবিত হবে আর তারপর বিচারের সম্মুখীণ হবে এবং কৃতকর্মের ফল হিসেবে বেহেস্ত বা দোযখে নীত হবে। কিন্তু সদ্দুকীরা গ্রীক ও রোমান সংস্কৃতির ছোঁয়ায় বেড়ে উঠেছিল। এ কারণে তাদের ধর্মীয় ব্যাপারে বেশী গোঁড়ামী ছিল না। তারা গ্রীকদের মত রূহ ও ফেরেস্তায় বিশ্বাস করত না, বিশ্বাস করত না মৃতেরা আবার জীবিত হবে এবং জবাবদিহীতার জন্যে বিচারের সম্মুখীণ হবে।

ধর্মীয় ও সামাজিক বড় বড় সমস্যার মীমাংসার জন্যে ইহুদিদের একটা মহাসভা ছিল। এই মহাসভার মোট সদস্য সংখ্যা ছিল সত্তুর, যাদের প্রত্যেকেই ছিলেন আলেম ও সম্মানিত ঈমামদের একজন। মহাঈমাম এই সত্তুর জনেরই একজন এবং পদাধিকার বলে হতেন এই মহাসভার প্রধান। 

নিজেদের স্বভাব চরিত্রের অধ:পতনের কারণে ইহুদিরা চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছিল। খোদা তাদেরকে তাদের মাতৃভূমি থেকে উৎখাত করে জাতিগণের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং তাদের উপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন চরম অপমান ও শাস্তি। এসময় যারা সত্যপথে থাকার প্রচেষ্টায় নিয়ত: সংগ্রামে লিপ্ত ছিল, তারা অধঃপতিত স্বজাতিদের দেখে মনে কষ্ট পেলেও এই আশা তাদেরকে উদ্দীপিত করত বা মনকে সান্তনা দিত যে, একদিন মসীহ (ত্রাণকর্তা বা উদ্ধারকারী) তাদের মাঝে আগমন করবেন এবং তাদেরকে তাদের পাপ এবং দুঃখ-কষ্ট থেকে ত্রাণ বা উদ্ধার করবেন।

ঈসা মসীহর ধরণীতে আগমন পূর্ব নির্ধারিত ছিল। পূর্ববর্তী নবীদের অনেককেই খোদা তার আগমন সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। তাদের উপর নাযিলকৃত সহীফাগুলোতে তাই তার আগমন, জীবন-যাপন ও উর্দ্ধগমন সম্বন্ধে অনেক কথাই দেখতে পাওয়া যায়, যা মেরী, মরিয়ম তনয় ঈসা মসীহ দুনিয়াতে আসার পরে পূর্ণ হয়েছিল। 

সমাপ্ত।
ছবি: bible-history, asecular, salaam.co.uk.

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Moses: কোরাণিক ক্যানভাসে নবী মূসা।

Abu Hena Mostafa Kamal  01 May, 2017 মি সরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ফেরাউন। হঠাৎ করে তিনি মৃত্যুবরণ করলেন। কিন্তু তিনি কোন উত্তরাধিকারী ন...