সাইরাসের পিতার নাম ছিল ক্যামবিসেস ১ম। মা ম্যান্ডেন ছিল মিদিয়ান সম্রাট অস্টিয়েজের কন্যা। জ্যোতিষ গণনায় এই বলে ভবিষৎবাণী করা হয়েছিল যে, রাজকুমারী ম্যান্ডেনের গর্ভে যে পুত্রসন্তানের জন্ম হবে, সে হবে বিদ্রোহী এবং এক সময় সে এতদঅঞ্চলের একচ্ছত্র অধিপতির আসনে বসবে। গণকগণের এ ভাববাণী ছিল এক স্বপ্ন ব্যাখ্যায়। হেরোডেটাস বলেন,- Astyages had two dreams in which a flood, and then a series of fruit bearing vines, emerged from her pelvis, and covered the entire kingdom. আর সম্রাট অস্টিয়েজ এই স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তার গণকগণ ঐ ভাববাণী দেন।
যা হোক, গণকদের কথায় রাজা অস্টিয়েজ তার রাজ্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত হন। প্রথমে তিনি কন্যাকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু কাজটা মোটেও সুখকর নয়। তাছাগা তার কন্যা বিবাহিত এবং সে তার স্বামীর সাথে দূরে অবস্থানরত। সুতরাং তিনি বিকল্প ভাবেন এবং এক পরিকল্পণা করেন। অত:পর ঐ পরিকল্পণা বাস্তবায়ন করার সুযোগও এসে গেল।
অস্টিয়েজের কন্যা ম্যান্ডেন ছিলেন অনসাঁ বা পার্সার রাজা সাইরাস ১ম এর স্ত্রী। অস্টিয়েজ জানতে পারলেন ম্যান্ডেন সন্তান সম্ভবা। সুতরাং তিনি তিনি আগ্রহ সহকারে তাকে নিজের কাছে নিয়ে এলেন দেখভাল করার নামে। তারপর যখন তার সন্তান প্রসবকাল নিকটবর্তী হল তিনি সেনাপতি হারপাগাসকে এই মর্মে নির্দেশ দেন যে, পুত্রসন্তান হলে পরপরই যেন তাকে হত্যা করা হয়।
সাইরাস। |
শিশু সাইরাসকে যেখানে হারপাগাস ফেলে রেখে এসেছিলেন, তার পাশেই ছিল এক মেষপালকের পর্ণকুঠির। ঐ রাখাল দম্পতি রাতে শিশুর কান্না শুনে বিষ্মিত হয়। তারা ছিল নিঃসন্তান। সুতরাং আগ্রহ ও কৌতুহল নিয়ে তারা কান্নার উৎস লক্ষ্য করে কুঠির থেকে বেরিয়ে আসে এবং পাহাড়ের ঢালে পরিত্যক্ত শিশুটিকে খুঁজে পায়। নির্জন বনে তারা একটা মানব শিশু পাবে, মনে তাদের এমন প্রত্যাশা থাকলেও তা যে সত্য হবে তা তারা কল্পণাও করেনি। সুতরাং তারা শিশুটিকে খোদার দান হিসেবে ধরে নিল এবং পরম আদরে, অতি আগ্রহ সহকারে তাকে লালন-পালন করতে লাগল।
শিশু সা্ইরাসকে হত্যা করতে হারপাগাসকে আদেশ দিচ্ছেন রাজা অস্টিয়েজ |
রাখাল পরিবার শিশু সাইরাসকে অতি সংগোপনে আতি আদরে এতকাল লালন-পালন করে আসছিল। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সাইরাসের দুরন্তপনা বেড়ে যায়। দশ বৎসর বয়সের সময় তাকে আর ঘরে আটক রাখা সম্ভব হয়নি। আর এতদিনে রাখাল পরিবারেরও তাকে নিয়ে আর কোন ভয়ের কারণ ছিল না। সুতরাং তারা পাশের গাঁয়ের সমবয়সী কিছু ছেলেপুলের সাথে তার খেলাধূলায় কখনও বাঁধ সাধেনি। কিন্তু অত:পর বড় ধরণের সমস্যা দেখা দিল।
সমবয়েসী ছেলেদের সঙ্গে খেলাধূলার এক পর্য়ায়ে সাইরাস একদিন একজনকে ধরে মারধোর করে তার আদেশ অমান্য করার কারণে। এতে ছেলেটি তার পিতাকে ডেকে আনে। তারপর তার পিতা তদন্ত করে যখন সাইরাসকে অপরাধী দেখতে পায়, তখন সে তাকে ক্ষমা চাইতে বলে, কিন্তু সাইরাস ক্ষমা চাইতে অস্বীকার করে। ফলে তার পিতামাতাকে ডেকে আনা হয়। অত:পর যখন এটা জানাজানি হয় যে, সে একজন মেষ পালকের সন্তান, তখন ঐ ধণিক ব্যক্তি বিষ্মিত হয় তার এমন দু:সাহস দেখে এবং সে আরো বিষ্মিত হয় ঐ রাখাল পরিবারে এমন একজন সন্তান দেখে। সুতরাং সে মোটেও বিলম্ব করেনি রাজদরবারে অভিযোগ দায়ের করতে।
ঐ মামলার বিচারের সময় রাজদরবারে বালক সাইরাসকে উপস্থিত করা হল। তাকে দেখে রাজা অস্টিয়েজ চমকে উঠলেন। তার সন্দেহ হল। তিনি তাকে এবং তার মেষপালক পিতাকে আলাদা ভাবে জেরা করলেন। আর মেষপালকের স্বীকারোক্তির পর তিনি সেনাপতিকে ডেকে চাপ দিলেন। এতে হারপাগাস স্বীকার করেন যে- তিনি রাজার আদেশ মত শিশুটিকে নিজে হত্যা না করে জঙ্গলে ফেলে দিয়ে এসেছিলেন যাতে হিংস্র জন্তুরা তাকে খেয়ে ফেলে।
সাইরাস। |
এদিকে রাজাজ্ঞা যথাযত: পালনে ব্যর্থতার জন্যে হারপাগাসকে চরম মূল্য দিতে হয়। রাজা অস্টিয়েজ তার এক পুত্রকে ধরে এনে টুকরো টুকরো করে। অত:পর তার একাংশ রোস্ট করা হয় আগুনে সেঁকে. এবং আরেক অংশ করা হয় রান্না। তারপর ভোজ আসরে হারপাগাসের টেবিলে তা পরিবেশন করা হয়।আর যখন হারপাগাস তার ডিনার শেষ করে, তখন খবার পরিবেশনকারীরা নিহতের মাথা ও হাত-পায়ের টুকরোগুলো ট্রেতে সাঁজিয়ে এনে হারপাগাসকে উপহার দেয়। -[হেরোডেটাস, স্টোরিজ অফ দ্যা ইস্ট, পৃষ্ঠা,৭৯-৮০]
পিতা ১ম ক্যাম্বিসেস পুত্রকে ফিরে পেয়ে তার পিতা সাইরাস ১ম এর নামানুসারে তার নাম রাখেন- সাইরাস (Cyrus)। এই নামটি এসেছে প্রাচীন পার্স্যিয়ান শব্দ কোরস (Kūruš) থেকে যার অর্থ জ্যোতির্ময় ("like the Sun"). আর ইন্দো-ইউরোপিয়ান অর্থে শত্রুর যম ("humiliator of the enemy”) ৫৫৮ খ্রীঃপূঃ পিতা ১ম ক্যাম্বিসেস মারা গেলে সাইরাস সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং রাজ্য বিস্তারের দিকে মনোযোগী হন। আর ঐ উদ্দেশ্যে প্রথমেই তিনি সুদক্ষ ও সুসজ্জিত বৃহৎ এক সেনাদল গড়ে তোলেন এবং পরে নজর দেন রাজ্য বিস্তারের দিকে।
সাইরাস যখন সিংহাসনে আরোহন করেন, তখন তার বয়স ছিল ত্রিশ বৎসর। তিনি ছিলেন রাজরক্তের একজন প্রকৃত রাজপুরুষ। হঠাৎ করেই তার অসাধারণ নেতৃত্বের গুণাবলি প্রকাশ পেল। দশ বৎসরের সংক্ষিপ্ত সময়ে তিনি সমগ্র মাদিয়ার একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হয়ে গেলেন। অত:পর তার রাজ্যসীমা স্বল্প সময়ের মধ্যে সমগ্র পারস্যসহ মেসোপটেমিয়া উপত্যকার উত্তর অংশ, আর্মেনিয়া এবং এমনকি এশিয়া-মাইনর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। আর বিশ বৎসরের মধ্যে তিনি পূর্বে ইন্ডিস নদী থেকে এশিয়ান সাগরের মধ্যকার সমস্ত ভূ-খন্ডের অধিপতি হয়ে যান।
সাইরাসের মূর্ত্তি, সিডনী। |
পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওয়ার সময় তিনি কিছুকালের জন্যে প্রাচীন ব্যাবিলনের পাশ দিয়ে অতিক্রম করেছিলেন। তারপর তিনি তার রাজ্যের পশ্চিমের সীমানাগুলি স্থাপন করার পর, ৫৪১ খ্রীঃপূঃ বাবিল আক্রমণ করার জন্যে ফিরে আসেন। তার একচ্ছত্র সাম্রাজ্য পরিচালনার জন্যে এটা একটা সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছিল। কারণ তার পশ্চিম থেকে সূদূর পূর্ব পর্যন্ত বিস্তৃত সাম্রাজ্যের মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিল সেটা, যার অধীনে তখনও ছিল টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস উপত্যকা, সিরিয়া, প্যালেস্টাইন ও আরবসহ বিরাট অঞ্চল।
বাবিল। হাম্বুরাবীর সময় পর্যন্ত সেমিটিক জাতি এই ঐতিহাসিক অঞ্চল শাসন করে আসছিল। সাইরাসের আক্রমণের ফলে আর্য জাতি কর্তৃক এই সেমিটিক শাসন দখলীকৃত হয় এবং পরবর্তী হাজার হাজার বৎসর ধরে তারা এই অঞ্চলে তাদের রাজত্ব কায়েম রাখে।
বাবিল নগরী। |
অধিবাসীরা তাই স্বেচ্ছায় তার জন্যে নগরীর গেটগুলি খুলে দিয়েছিল। ফলে অনায়াসে পারস্যিক বাহিনী ঢুকে পড়ে নগরীর অভ্যন্তরে। নগর দখলের পর সাইরাস তার সৈন্যদের নির্দেশ দেন যেন কোন লুটপাট বা অত্যাচারের প্রশ্রয় দেয়া না হয়। তিনি বাসিন্দাদের ডেকে অভয়বাণী দেন এবং তাদের সকল প্রকার ধর্মীয় স্বাধীনতা পুনঃস্থাপন করেন।
ইহুদিদের দেশে ফেরার অনুমতি। |
শীঘ্রই তিনি আবিস্কার করলেন যে, বাবিলে বসবাসকারী অনেককে অন্যান্য দেশ, দেশসমূহ থেকে জোরপূর্বক আনা হয়েছে, যাদের মধ্যে অনেককে আনা হয়েছে ক্রীতদাস রূপে। তাদের অস্থিরতা এবং অসন্তুষ্টতা উপলব্ধি করে তিনি এক অপ্রত্যাশিত কাজ করলেন। তিনি পূর্ববর্তী রাজার নীতি পরিবর্তন করে ৫৩৮ খ্রীঃপূঃ এমন নীতি প্রনয়ন করলেন যার দ্বারা জোরপূর্বক আনীত লোকদের মধ্যে যারা দেশে ফিরে যেতে চায়, তারা যেতে পারবে। এই নীতি ইহুদিদের শুধুমাত্র মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার সুযোগই কেবল সৃষ্টি করে দেয়নি, উপরন্ত তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালনের জন্যে নিরাপত্তা, সহায়তা এবং স্বাধীনতা দানেরও নিশ্চয়তা দিয়েছিল।
এসময়ই নবী ওযাইর নির্বাসিত এসব ইহুদিদের মধ্যে সাইরাসের এই ঘোষণা জারি করলেন- ‘স্বর্গের প্রভু পৃথিবীর সমস্ত রাজ্য আমাকে দান করেছেন, আর তিনি প্যালেস্টাইনের জেরুজালেমে তাঁর জন্যে এক গৃহনির্মাণ করার মহান কর্মভার আমাকে দিয়েছেন। সুতরাং তোমাদের মধ্যে থেকে, তার সমস্ত প্রজার মধ্যে থেকে যার ইচ্ছে সে জেরুজালেমে যাক এবং মহান খোদার জেরুজালেমস্থ গৃহ নির্মাণ করুক।
সাইরাসের সাম্রাজ্য। |
এই ঘোষণা সত্ত্বেও সাইরাস যে একজন পরিপূর্ণ একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিলেন তা কিন্তু নয়। তিনি একজন বহু ঈশ্বরবাদী ছিলেন এবং তিনি সকল দেবদেবীদেরই আনুকূল্য কামনা করতেন। তবে এটা সত্য যে, এই উল্লেখযোগ্য মানুষটি ইস্রায়েলের জন্যে খোদার উদ্দেশ্য পরিপূরণের প্রতিনিধি ছিলেন। তার প্রতি খোদার আশীর্বাদও ছিল। নবী ই‘শাইয়া তার সম্পর্কে বলেছিলেন-
‘আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধারণ করেছি,
আমি তার সম্মুখে নানা জাতিকে পরাভূত করব;
আর রাজগণের কটিবন্ধ খুলে ফেলব;
আমি তার অগ্রে কপাট সকল মুক্ত করব, আর পুরদ্বার সকল বন্ধ থাকবে না।
আমি তোমার অগ্রে অগ্রে গমন করে উচ্চনীচ স্থান সমান করব,
আমি পিত্তলের কবাট ভগ্ন করব ও লৌহের হুড়কা কেটে ফেলব।
আর আমি তোমাকে অন্ধকারাবৃত ধনকোষ ও গুপ্তস্থানে সঞ্চিত নিধি দেব;
যেন তুমি জানিতে পার আমি খোদাই তোমার নাম ধরে ডাকি,
আমি ইস্রায়েলের খোদা।
আমার দাস ইয়াকুবের ও আমার মনোনীত ইস্রায়েলের নিমিত্ত
আমি তোমার নাম ধরে ডেকেছি;
তুমি আমাকে না জানলেও তোমাকে উপাধি দিয়েছি।
আমিই খোদা, আর কেউ নয়; আমি ব্যতিত অন্য উপাস্য নেই;
তুমি আমাকে না জানলেও আমি তোমার কটিবন্ধ করব।’-(ই‘শাইয়া ৪৫:১-৫)
‘অন্য দেশ থেকে জোরপূর্বক আনা লোকদের মধ্যে যারা দেশে ফিরে যেতে চায়, তারা যেতে পারে। একই সাথে তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালনের জন্যে নিরাপত্তা, সহায়তা এবং স্বাধীনতা প্রদানেরও অঙ্গীকার করা হল।’-৫৩৮ খ্রীঃপূঃ জারিকৃত এই বিখ্যাত ঘোষণা অনেক ইহুদিকে স্বদেশে ফিরে যেতে অনুপ্রাণিত করে। অনেকে আবার বাবিলের মত একটি দেশে যেখানে তারা অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ভাবে নিরাপত্তা ভোগ করছিল, সে দেশ ছেড়ে তারা আট‘শ মাইল অতিক্রম করে ছোট্ট গরীব মাতৃভূমিতে ফিরে গিয়ে কঠোর এবং সীমাবদ্ধ জীবন-যাপন করার মত বিশ্বাস হারিয়েও ফেলেছিল।
যাহোক, সর্বমোট ষাট হাজার ইস্রায়েলী মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তণের জন্যে প্রস্তুত হয়েছিল। প্রথম দলটি ৫৩৭ খ্রীঃপূঃ দাউদ বংশের সরুব্বাবিলের নেতৃত্বে এবং পরবর্তী দল দু‘টি অল্পকিছু দিনের ব্যবধানে যথাক্রমে নবী ওযাইর এবং নহিমিয়ের নেতৃত্বে জেরুজালেমে প্রত্যাবর্তণ করেছিল।
বাবিল বিজয়ের পর সাইরাস মূলতঃ সাম্রাজ্য বিস্তারের সমাপ্তি টেনে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির দিকে নজর দেন। কিন্তু সুশাসন ও সুনামের মধ্যেও শত্রু ছিল। মধ্য এশিয়ার কস্পিয়ান সাগরের পূর্ব পার্শ্বের দুর্ধর্ষ উপজাতি সেমিনোমাডিকরা বিদ্রোহ ঘোষণা করে বসে। তারা কারো অধীনতা স্বীকারে সম্মত ছিল না। রাজ্যের অখন্ডতা রক্ষার্থে এই বিদ্রোহ দমন করা জরুরী হয়ে পড়ে এবং সাইরাস সিদ্ধান্ত নিতে দেরী করেননি।
৫৩০ খ্রীঃপূঃ সাইরাস ঐ বিদ্রোহ দমনে গিয়ে সেমিনোমাডিকানদের সাথে যুদ্ধে নিহত হন। সেমিনোমাডিক রানী টমিরিস তার মাথা কেটে নিয়ে রক্ত ভর্ত্তি চামড়ার থলিতে তা ফেলে দিয়ে বলেছিলেন: ‘খুব রক্ত চেয়েছিলি, নে, যতক্ষণ আঁশ না মেটে ততক্ষণ খা।’
রানী টমিরিস |
Cyrus met his fate in a fierce battle with the Massagetae, a tribe from the southern deserts of Khwarezm and Kyzyl Kum in the southernmost portion of the steppe regions of modern-day Kazakhstan and Uzbekistan.
Massagetae resemble the Scythians. They fight both on horseback and on foot, neither method is strange to them: they use bows and lances, but their favourite weapon is the battle-axe. Their arms are all either of gold or brass. For their spear-points, and arrow-heads, and for their battle-axes, they make use of brass; for head-gear, belts, and girdles, of gold. So too with the caparison of their horses, they give them breastplates of brass, but employ gold about the reins, the bit, and the cheek-plates. They use neither iron nor silver, having none in their country; but they have brass and gold in abundance.
তাদের প্রথা ছিল প্রত্যেক পুরুষের কেবল একজন স্ত্রী থাকেবে, yet all the wives are held in common; and this is a custom of the Massagetae not of the Scythians. Human life does not come to its natural close with this people; but when a man grows very old, all his kinsfolk collect together and offer him as sacrifice with other animal and feast on it. আর যারা তাদের জীবন এভাবে সমাপ্ত করে তারা তাদের কাছে পরিপূর্ণ মানব ও সুখী হিসেবে বিবেচিত হত। আর যদি কেউ রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যেত, তবে তাকে তারা কবর দিয়ে দিত, bewailing his ill-fortune that he did not come to be sacrificed. They sow no grain, but live on their herds, and on fish, of which there is great plenty in the Araxes. Milk is what they chiefly drink. The only god they worship is the sun, and to him they offer the horse in sacrifice; under the notion of giving to the swiftest of the gods the swiftest of all mortal creatures.
যা হোক, সাইরাস ম্যাসাগেটের সীমানায় সির দরিয়ার (Syr Darya) তীরে পৌঁছে রানীর নিকট শান্তির প্রস্তাব পাঠান এবং তাকে বিবাহের প্রস্তাব দেন। রানী টমিরিস ঐ প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাথ্যান করেন। সাইরাসের উপদেষ্টা ক্রোয়েসাস এসময় তাকে তাদের নিজেদের ভূমিতে গিয়ে দমন করতে উপদেশ দেন। তখন তিনি নদীর ওপারে গিয়ে ম্যাসাগেটীয়দের এলাকা শক্তির জোরে দখলে আনতে তার দিকের নদীর পারে তার যুদ্ধ জাহাজগুলো জড় করেন এবং টাওয়ার তৈরী করে তার সাথে সেগুলো একের পর এক জুড়ে সাঁকো তৈরী করার উদ্যোগ নেন।
রানী টমিরিস এসময় সাইরাসের মনোভাব বুঝতে পেরে তাকে এক সতর্কবার্তা পাঠান। ঐ বার্তায় তিনি জানান যে, তার ভূমিতে প্রবেশ তার জন্যে কখনও ভাল ফলাফর বয়ে আনবে না বরং তা হবে চরম হতাশার এবং অপমানজনক। কিন্তু সাইরাস ঐ সতর্কবাণী উপেক্ষা করায় টমিরিস তাকে সম্মানজনক যুদ্ধরীতিতে তার বাহিনীকে সম্মুখসমরে মোকাবেলায় চ্যালেঞ্জ করেন এবং তার দেশের একটি স্থান নির্দিষ্ট করেন যেখানে দু’বাহিনী পরস্পর পরস্পরের মোকাবেলা করবে। ঐ স্থানটির অবস্থান, যেখানে নদীর তীরে সাইরাস তার বাহিনী নিয়ে ছাউনি ফেলেছেন তা থেকে এক দিনের দূরত্বে ছিল। তার এ প্রস্তাব সাইরাস গ্রহণ করেন এবং ঐ নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে পৌঁছান। কিন্তু সেখানে পৌঁছে যখন তিনি জানতে পারেন যে, মদ ও তার আবিষ্টতার বিষয়টি ম্যাসাগেটীয়দের নিকট অজানা, তখন তিনি তথ্যটি কাজে লাগান। তিনি একটি পরিকল্পণা করেন এবং তার বাহিনী থেকে বাঁছা্ইকৃত এক দক্ষ সেনাদল নিয়ে, অগ্রগামী দল হিসেবে এগিয়ে যাবার নামে আত্মগোপন করেন। প্রকৃত পক্ষে he left the camp with plenty of wine behind,
তারপর টমিরিসের সেনাদল সেনাপতি স্পর্গাপিজেসের নেতৃত্বে সেখানে এসে পৌঁছে এবং সাইরাসের রেখে যাওযা সেনাদলের মুখোমুখি হয়। স্পর্গাপিজেসের বন্য বাহিনী স্বল্পসময়ে তাদেরকেকে নিচিহ্ন করে ফেলে। আর তারপর তারা ক্যাম্পে খুঁজে পায় মদের ভান্ডার ও পর্য়াপ্ত পরিমান খাবার। অত:পর বিজয় উৎযাপনে তারা যখন ভরপুর খেয়ে মত্ত অবস্থায় ছিল, তখন অতর্কিত লুকিয়ে থাকা সাইরাসের বাহিনী তাদেরকে আক্রমণ করে বসে। কিন্তু নেশায় মত্ত স্পর্গাপিজেসের বাহিনীর পক্ষে ঐ আক্রমণ প্রতিহত করার সামর্থ্য ছিল না। ফলে তারা শায়িত ও উপবিষ্ট অবস্থায় কখন যে শাণিত তরবারীর তলে পড়ে মারা পড়ল, তাও তারা টের পেল না। সেনাপতি স্পর্গাপিজেস বন্দী হন সাইরাসের হাতে, কিন্তু জ্ঞান ফিরে নিজেকে বন্দী দেখে মাতা, রানী টমিরিসের নিকট কাপুরুষ হিসেবে বিবেচিত হওয়ার ভয়ে প্রথম সুযোগেই সে আত্মহত্যা করে বসে।
কি ঘটেছে তা জানতে পেরে রানী টমিরিস প্রচন্ড ক্ষুব্ধ হন। তার বাহিনীকে সম্মুখ সমরে মোকাবেলার পরিবর্তে সাইরাস ফাঁদ পেতে তাদেরকে কাপুরুষের মত নিধন করায় তিনি তাকে একজন রক্তলিপ্সু সম্রাট বিবেচনা করে তাকে উপযুক্ত শিক্ষা দেবার সংকল্প করেন এবং প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন। টমিরিসের এমন প্রতিহিংসার আরও কারণ হল সৎকারের জন্য পুত্র স্পর্গাপিজেসের লাশ তার কাছে হস্তান্তর না করায়। লাশ নিতে আসা প্রতিনিধিদের জানানো হয়েছিল যে, সৎকার নিয়ে চিন্তিত হবার কারণ নেই, মহান সাইরাস মাতা পুত্র উভয়কে যথাযত মর্য়াদায় একসাথে সৎকারের ইচ্ছা রাখেন।
রানী টমিরিস অত:পর এ বার্তা পাঠান-
"Thou bloodthirsty Cyrus, ----------- pride not thyself on this poor success: it was the grape-juice, when ye drink, it makes you mad, and ye swallow it brings up to your lips bold and wicked words it was this poison, wherewith thou didst ensnare my child and so overcamest him, not in fair open fight. Now hearken what I advise, and be sure I advise thee for thy good.
Restore my son to me and get thee from the land unharmed, triumphant over a third part of the host of the Massagetae.
Refuse, and I swear by the sun, the sovereign lord of the Massagetae, bloodthirsty as thou art, I will give thee thy fill of blood."
Queen Tomyris denounced Cyrus's tactics as underhanded and swore vengeance, leading a second wave of troops into battle herself. যুদ্ধ শুরুর পূর্বে টমিরিস তার বাহিনীর সামনে এ লড়াইয়ের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করেন। সাইরাস তার ঘৃণ্য কৌশলের দ্বারা কিভাবে ম্যাসাগেটীয়দেরকে মদে মত্ত করে তাদেরই ভুমিতে তাদেরকে টুকরো টুকরো করে তাদের রক্তে ভূমি সিক্ত করেছে তার বিস্তারিত বর্ণণা দেন। তিনি তার বাহিনীকে নিশ্চিত করেন যে, যুদ্ধজয় তার লক্ষ্য নয়, তার লক্ষ্য প্রতিজ্ঞা রক্ষার, প্রতিশোধের। সুতরাং তিনি দেখতে চান তার চেখের সামনে, এ যুদ্ধ ময়দানে যেন পার্স্যিয়ানরা তাদের খন্ডিত টুকরো গুলো চারিদিকে ছড়িয়ে নিয়ে রক্ত স্নাত হয়ে সেভাবেই পড়ে থাকে যেভাবে তারা তাদের সন্তানদেরকে খন্ডিত করেছে। সবশেষে তিনি সকলকে স্মরণ করিয়ে দেন পরাজয়ের ফলাফল। তিনি জানিয়ে দেন, তাদের পরাজয় কেবল তাদেরকে দাসই করবে না, বরং তাদের পিতৃপুরুষের হাঁড়গুলো আবৃত্ত করে রাখা এ্ই ভূমির উপরে,তাদের চোখের সামনে, তাদেরই মা, বোন, ও স্ত্রীরা দলিত ও মথিত হবে পাস্যিয়ানদের হাতে।’সুতরাং’- টমিরিস বলেন, ‘আগে মার, তারপর মর।”
টমিরিসের সেনাদল গঠিত ছিল বর্বর উপজাতির ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গোষ্ঠীগুলোর হিংস্র ও দুর্ধর্ষ যোদ্ধার সমন্বয়ে। তারা যেমন ছিল অকুতোভয়ী, তেমনি ছিল অশ্ব ও অস্ত্র চালনায় সুদক্ষ।তারা রানীর আদেশ পাওয়া মাত্র ছুঁটে গেল।
টমিরিসের অশ্ববাহিনী তাদের বাঁকানো লম্বা তরবারী দিয়ে এবং পদাতিকেরা দু’হাতে কুঠার নিয়ে উন্মত্ততার সাথে ঝাপিয়ে পড়েছিল সাইরাসের বাহিনীর উপর। খুব অল্প সময়ে পার্স্যিয়ানরা পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। কিন্তু পরাজিতদের বন্দী করার ব্যাপারে কোন আগ্রহ ছিল না টমিরিসের। ফলে যুদ্ধ কিছুটা প্রলম্বিত হয় এবং যখন যুদ্ধ সমাপ্তির ঘোষণা দেয়া হয়, তখন সাইরাসের বাহিনীর কেউই যুদ্ধের ময়দানে দন্ডায়মান ছিল না, তারা ছিল তখন শায়িত বা উপবিষ্ট অবস্থায়, টমিরিসের অবশিষ্ট অশ্ব ও পদাতিক বাহিনীর পদতলে,- খন্ডিত দেহে,- আহত বা নিহত হয়ে।
সাইরাসের খন্ডিত শির হাতে টমিরিস |
রানী টমিরিস নির্দেশ দেন সাইরাসকে খুঁজে বের করে আনতে। তখন তার যোদ্ধারা আহত বা মুমূর্ষ অবস্থায় তাকে কাঁধে করে বয়ে নিয়ে এসে তার পদতলে নামিয়ে রাখে। ইতিমধ্যে টমিরিসের অপর একদল যোদ্ধা নিকটেই আহত যুদ্ধবন্দীদের একের পর এক শিরোচ্ছেদ করে বৃহৎ একটি পাত্রে তাদের রক্ত সঞ্চয় করতে থাকে, যতক্ষণ না তা পূর্ণ হয়।
সবশেষে টমিরিস নিজ হাতে সাইরাসকে শিরোচ্ছেদ করেন। তারপর তিনি বামহাতে চুলের মুঠি ধরে খন্ডিত ঐ শিরকে মুখোমুথি করেন নিজের। আর ঐ মুখের প্রতি দৃষ্টি হেনেই তীব্র রোষে ফেঁটে পড়েন তিনি, চিৎকার করে বলেন- ‘খুব রক্তপানের নেশায় মেতেছিলি! নে, এখন খা, যতক্ষণ আঁশ না মেটে ততক্ষণ খা।’ সন্তানের মৃত্যুর প্রতিশোধ আর সাইরাসের রক্ত পিপাসা চিরতরে মিটিয়ে দিতে অত:পর তিনি হাতের ঐ খন্ডিত শির ঘৃণাভরে ছুঁড়ে ফেলে দেন রক্ত ভর্ত্তি সেই পাত্রে। আর এরই মধ্য দিয়ে ’সাইরাস দি গ্রেট’ কাহিনীর যবণিকাপাত হল।
টমিরিসকে সশ্রদ্ধ সালাম তার জাতিকে, তার পবিত্র ভূ-খন্ডকে সভ্যতার মুখোস পরা রক্তপিপাসু এক দানবের দাসত্বের শৃংখল থেকে রক্ষা করতে পারার জন্যে, সশ্রদ্ধ সালাম আগ্রাসী পরাশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার মনোবল প্রদর্শণের জন্যে, সশ্রদ্ধ সালাম সম্মুখ সমরে তার নেতৃত্বদানের দক্ষতার জন্যে, সশ্রদ্ধ সালাম তার সন্তান হারানোর শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে পারার সক্ষমতার জন্যে, সশ্রদ্ধ সালাম তার প্রতিজ্ঞা পালনে একনিষ্ঠতার জন্যে এবং সশ্রদ্ধ সালাম ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে এক অনন্য দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপন করে যাবার জন্য।
সাইরাসের সমাধি, পারস্য। |
The tomb's geometric shape has changed little over the years, still maintaining a large stone of quadrangular form at the base, followed by a pyramidal succession of smaller rectangular stones, until after a few slabs, the structure is curtailed by an edifice, with an arched roof composed of a pyramidal shaped stone, and a small opening or window on the side, where the slenderst man could barely squeeze through. According to Plutarch, Cyrus epitaph said-
”O man,
Whoever you are and wherever you come from,
For I know you will come,
I am Cyrus who won the Persians their empire.
Do not therefore begrudge me
This bit of earth that covers my bones.”
সাইরাসের সময় থেকে পারস্য বিশ্বব্যাপী একটি সাম্রাজ্য হিসেবে বিস্তৃতি লাভ করতে থাকে। তার মৃত্যুতে সাম্রাজ্য বিস্তার থেমে যায়নি। তার পুত্র দারিয়াবস ১ম পরবর্তীতে মিসরের উপর আক্রমণ চালায় এবং ৫২৫ খ্রী:পূ: তা জয় করে নেয়। ফেরাউনের সেনাবাহিনীর একাংশ বিশ্বাসঘাতকতা করায় পারস্যিকদের আক্রমণে মিসরীয় সেনাবাহিনী ছিন্নভিন্ন হয়ে গেলে পারস্যিয়ানদের বিজয় ত্বরান্বিত হয়।
মিসর বিজয়ের ফলে পারস্য সাম্রাজ্য আয়তন ও শক্তিতে বৃহৎ আকার ধারণ করে। এ সাম্রাজ্য সেসময় দূরপ্রাচ্যে ভারত, পশ্চিমে ইউরোপের থেসলি এবং উত্তরে ককেশাস থেকে দক্ষিণে মিসর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিল।
দারিযাবস ১ম মারা গেলে তার পুত্র শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন বটে, কিন্তু মাত্র সাত মাস রাজ্য পরিচালনার পর মাদীয় দারিয়াবস-২য় এর হাতে তিনি নিহত হন।
পারস্য রাজ ২য় দরিয়াবসের রাজ্য সরকার এবং প্রশাসন ব্যবস্থা ছিল সুসংগঠিত এবং অত্যন্ত উন্নত। দু’শতাব্দী ধরে এই সাম্রাজ্য তখনকার বিশ্বে পরাশক্তি হিসেবে বিরাজ করছিল।
সমাপ্ত।
ছবি: Wikipedia, iranchamber, karenswhimsy, mccarthysweekly-paxvobiscum.blogspot, trekearth, crystalinks.
উৎস:
Dandamayev,Muhammad A.,CYRUS iii. Cyrus II The Great, Encyclopædia Iranica,
Kuhrt, Amélie (1995). "13". The Ancient Near East: C. 3000–330 BC.
Amelie Kuhrt, The Persian Empire: A Corpus of Sources from the Achaemenid Period.
Beckwith, Christopher. (2009). Empires of the Silk Road:
Vesta Sarkhosh Curtis; Sarah Stewart, (2005). Birth of the Persian Empire.
Shabnam J. Holliday (2011). Defining Iran: Politics of Resistance.
Margaret Christina Miller (2004). Athens and Persia in the Fifth Century BC:
Daniel, Elton L. (2000). The History of Iran.
Arnold, Bill T.;Michalowski, Piotr "Achaemenid Period Historical Texts Concerning Mesopotamia".
Mark A. Garrison, Visual representation of the divine and the numinous in early Achaemenid Iran: old problems, new directions;
Briant, Pierre, From Cyrus to Alexander: A History of the Persian Empire Tr. by Peter T. Daniels,
M. Waters, "Cyrus and the Achaemenids",
Jack Martin Balcer (1984). Sparda by the bitter sea: imperial interaction in western Anatolia.
A. Sh. Sahbazi, "Arsama", in Eancyclopaedia Iranica.
Rollinger, Robert, "The Median "Empire",
Herodotus, The Histories, Book I, 440 BC. Tr. by George Rawlinson.
Croesus: Fifth and last king of the Mermnad dynasty.
Tavernier, Jan. "Some Thoughts in Neo-Elamite Chronology" .
Nabonidus Chronicle,
Potts, Daniel, Mesopotamian civilization: the material foundations.
"Ancient History Sourcebook: Herodotus: Queen Tomyris of the Massagetai and the Defeat of the Persians under Cyrus".
Grousset, Rene (1970). The Empire of the Steppes.
Tomyris, Queen of the Massagetae, Defeats Cyrus the Great in Battle Herodotus, The Histories
Nino Luraghi (2001). The historian's craft in the age of Herodotus.
Ilya Gershevitch (1985). The Cambridge history of Iran:
Connop Thirlwall, Longmans, A history of Greece,
M. A. Dandamaev, A political history of the Achaemenid empire,
Abraham Valentine Williams Jackson (1906). Persia past and present.
John Maxwell O'Brien (1994). Alexander the Great: the invisible enemy.
Cardascia, G., Babylon under Achaemenids, in Encyclopedia Iranica.
Richard Nelson Frye (1963). The Heritage of Persia. World Pub. Co.
Cyrus Kadivar (Jan 25, 2002). "We are Awake". The Iranian.
M. Boyce, "The Religion of Cyrus the Great"
Watson E. Mills, Roger Aubrey Bullard: Mercer dictionary of the Bible.
Josephus, Flavius. The Antiquities of the Jews,
Goldwurm, Hersh (1982). History of the Jewish People: The Second Temple Era.
Schiffman, Lawrence (1991). From text to tradition:
Winn Leith, Mary Joan (2001) [1998]. "Israel among the Nations: The Persian Period".
Ma'arefat Al-Maad – Ma'ad Shanasi,
John Curtis, Julian Reade, Dominique Collon (1995). Art and empire.
Wilcox, Peter; MacBride, Angus (1986). Rome's Enemies: Parthians And Sassanid Persians.
Jakob Jonson: "Cyrus the Great in Icelandic epic: A literary study".
Nadon, Christopher (2001), Xenophon's Prince: Republic and Empire in the Cyropaedia,
Boyd, Julian P. "The Papers of Thomas Jefferson".
H.F. Vos, "Archaeology of Mesopotamia",
Elton L. Daniel, The History of Iran,
John Curtis, Nigel Tallis, Beatrice Andre-Salvini. Forgotten Empire,
Hekster, Olivier; Fowler, Richard (2005). Imaginary kings:
Kuhrt (2013), The Persian Empire:
Grayson (1975), Assyrian and Babylonian Chronicles
The Nabonidus Chronicle of the Babylonian Chronicles
Thucydides (History of the Peloponnesian War)
Arrian (Anabasis Alexandri)
Polyaenus (Stratagems in War)
Polybius (The Histories (Polybius))
Diodorus Siculus (Bibliotheca historica)
Ball, Charles James (1899). Light from the East: Or the witness of the monuments.
Cardascia, G (1988). "Babylon under Achaemenids". Encyclopaedia Iranica. Vol. 3.
Church, Alfred J. (1881). Stories of the East From Herodotus.
Freeman, Charles (1999). The Greek Achievement: The Foundation of the Western World.
Fried, Lisbeth S. (2002). "Cyrus the Messiah? The Historical Background to Isaiah 45:1".
Schmitt, Rüdiger (1983). "Achaemenid dynasty". Encyclopaedia Iranica. vol. 3. London: Routledge.
Schmitt, Rüdiger (2010). "CYRUS i. The Name". Routledge & Kegan Paul
Tait, Wakefield (1846). "The Presbyterian review and religious journal".
Amelie Kuhrt: Ancient Near Eastern History: The Case of Cyrus the Great of Persia.
Bickermann, Elias J. (September 1946). "The Edict of Cyrus in Ezra 1".
Dougherty, Raymond Philip (1929). Nabonidus and Belshazzar:
Drews, Robert (October 1974). "Sargon, Cyrus, and Mesopotamian Folk History".
Harmatta, J. (1971). "The Rise of the Old Persian Empire: Cyrus the Great".
Lawrence, John M. (1985). "Cyrus: Messiah, Politician, and General".
Jovy, Alexander (2011). I am Cyrus: The story of the Real Prince of Persia.
'শত মনীষীর কথা (১-৪ খন্ড)- ভবেশ রায;
'দি হার্ট অব হিব্রু হিষ্ট্রি'- এইচ আই হেস্টার;
'এন্সিয়েন্ট হিস্ট্রি অব ইস্রায়েল' - ফাদার ডি ভক্স;
'এ লিটারেরী হিস্ট্রি অব পারস্যিয়া' -ই.জি, ব্রাউন;
ছবি: Wikipedia, iranchamber, karenswhimsy, mccarthysweekly-paxvobiscum.blogspot, trekearth, crystalinks.
উৎস:
Dandamayev,Muhammad A.,CYRUS iii. Cyrus II The Great, Encyclopædia Iranica,
Kuhrt, Amélie (1995). "13". The Ancient Near East: C. 3000–330 BC.
Amelie Kuhrt, The Persian Empire: A Corpus of Sources from the Achaemenid Period.
Beckwith, Christopher. (2009). Empires of the Silk Road:
Vesta Sarkhosh Curtis; Sarah Stewart, (2005). Birth of the Persian Empire.
Shabnam J. Holliday (2011). Defining Iran: Politics of Resistance.
Margaret Christina Miller (2004). Athens and Persia in the Fifth Century BC:
Daniel, Elton L. (2000). The History of Iran.
Arnold, Bill T.;Michalowski, Piotr "Achaemenid Period Historical Texts Concerning Mesopotamia".
Mark A. Garrison, Visual representation of the divine and the numinous in early Achaemenid Iran: old problems, new directions;
Briant, Pierre, From Cyrus to Alexander: A History of the Persian Empire Tr. by Peter T. Daniels,
M. Waters, "Cyrus and the Achaemenids",
Jack Martin Balcer (1984). Sparda by the bitter sea: imperial interaction in western Anatolia.
A. Sh. Sahbazi, "Arsama", in Eancyclopaedia Iranica.
Rollinger, Robert, "The Median "Empire",
Herodotus, The Histories, Book I, 440 BC. Tr. by George Rawlinson.
Croesus: Fifth and last king of the Mermnad dynasty.
Tavernier, Jan. "Some Thoughts in Neo-Elamite Chronology" .
Nabonidus Chronicle,
Potts, Daniel, Mesopotamian civilization: the material foundations.
"Ancient History Sourcebook: Herodotus: Queen Tomyris of the Massagetai and the Defeat of the Persians under Cyrus".
Grousset, Rene (1970). The Empire of the Steppes.
Tomyris, Queen of the Massagetae, Defeats Cyrus the Great in Battle Herodotus, The Histories
Nino Luraghi (2001). The historian's craft in the age of Herodotus.
Ilya Gershevitch (1985). The Cambridge history of Iran:
Connop Thirlwall, Longmans, A history of Greece,
M. A. Dandamaev, A political history of the Achaemenid empire,
Abraham Valentine Williams Jackson (1906). Persia past and present.
John Maxwell O'Brien (1994). Alexander the Great: the invisible enemy.
Cardascia, G., Babylon under Achaemenids, in Encyclopedia Iranica.
Richard Nelson Frye (1963). The Heritage of Persia. World Pub. Co.
Cyrus Kadivar (Jan 25, 2002). "We are Awake". The Iranian.
M. Boyce, "The Religion of Cyrus the Great"
Watson E. Mills, Roger Aubrey Bullard: Mercer dictionary of the Bible.
Josephus, Flavius. The Antiquities of the Jews,
Goldwurm, Hersh (1982). History of the Jewish People: The Second Temple Era.
Schiffman, Lawrence (1991). From text to tradition:
Winn Leith, Mary Joan (2001) [1998]. "Israel among the Nations: The Persian Period".
Ma'arefat Al-Maad – Ma'ad Shanasi,
John Curtis, Julian Reade, Dominique Collon (1995). Art and empire.
Wilcox, Peter; MacBride, Angus (1986). Rome's Enemies: Parthians And Sassanid Persians.
Jakob Jonson: "Cyrus the Great in Icelandic epic: A literary study".
Nadon, Christopher (2001), Xenophon's Prince: Republic and Empire in the Cyropaedia,
Boyd, Julian P. "The Papers of Thomas Jefferson".
H.F. Vos, "Archaeology of Mesopotamia",
Elton L. Daniel, The History of Iran,
John Curtis, Nigel Tallis, Beatrice Andre-Salvini. Forgotten Empire,
Hekster, Olivier; Fowler, Richard (2005). Imaginary kings:
Kuhrt (2013), The Persian Empire:
Grayson (1975), Assyrian and Babylonian Chronicles
The Nabonidus Chronicle of the Babylonian Chronicles
Thucydides (History of the Peloponnesian War)
Arrian (Anabasis Alexandri)
Polyaenus (Stratagems in War)
Polybius (The Histories (Polybius))
Diodorus Siculus (Bibliotheca historica)
Ball, Charles James (1899). Light from the East: Or the witness of the monuments.
Cardascia, G (1988). "Babylon under Achaemenids". Encyclopaedia Iranica. Vol. 3.
Church, Alfred J. (1881). Stories of the East From Herodotus.
Freeman, Charles (1999). The Greek Achievement: The Foundation of the Western World.
Fried, Lisbeth S. (2002). "Cyrus the Messiah? The Historical Background to Isaiah 45:1".
Schmitt, Rüdiger (1983). "Achaemenid dynasty". Encyclopaedia Iranica. vol. 3. London: Routledge.
Schmitt, Rüdiger (2010). "CYRUS i. The Name". Routledge & Kegan Paul
Tait, Wakefield (1846). "The Presbyterian review and religious journal".
Amelie Kuhrt: Ancient Near Eastern History: The Case of Cyrus the Great of Persia.
Bickermann, Elias J. (September 1946). "The Edict of Cyrus in Ezra 1".
Dougherty, Raymond Philip (1929). Nabonidus and Belshazzar:
Drews, Robert (October 1974). "Sargon, Cyrus, and Mesopotamian Folk History".
Harmatta, J. (1971). "The Rise of the Old Persian Empire: Cyrus the Great".
Lawrence, John M. (1985). "Cyrus: Messiah, Politician, and General".
Jovy, Alexander (2011). I am Cyrus: The story of the Real Prince of Persia.
'শত মনীষীর কথা (১-৪ খন্ড)- ভবেশ রায;
'দি হার্ট অব হিব্রু হিষ্ট্রি'- এইচ আই হেস্টার;
'এন্সিয়েন্ট হিস্ট্রি অব ইস্রায়েল' - ফাদার ডি ভক্স;
'এ লিটারেরী হিস্ট্রি অব পারস্যিয়া' -ই.জি, ব্রাউন;
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন