২২ এপ্রিল, ২০১৭

Witchcraft: জাদুর অশুভ আছর- প্রতিকার ও প্রতিরোধ।

ব কিছুরই প্রতিকার আছে, জাদু দিয়েই জাদুকে প্রতিহত করা যায়। যান্নি ও যাম্ব্রির জাদুকে মুসা প্রতিহত করেছিলেন এমনিভাবেই। প্রচীনকাল থেকেই মানুষ কাল জাদু ব্যবহার করে আসছে এবং তার প্রতিকার ও প্রতিহতের পথও তারা খুঁজে নিয়েছে তাদের মত, পথ ও বিশ্বাসের ভিত্তিতে। প্রাচীন সুমেরিয়ানগণ বিশ্বাস করত বাণ, অভিশাপ, অশুভ আছর বা কাল জাদুর মূলে হচ্ছে লিলিথ। [সুমেরিয়ান ভাষায় লিল অর্থ হাওয়া (বায়ূ), শ্বাস উভয়ই। অন্যদিকে ভাবার্থে হাওয়া বা বায়ূর উপাদান এবং আত্মার উপাদান সমার্থক হওয়ায় হিব্রুতে লিলিথ [লামেদ (L), ইয়োদ (I), লামেদ (L), ভাব (O), টাউ (Th)] উচ্চারণ লিলোথ, যার অর্থ আত্মা (স্পিরিট) বা জ্বিণ।]

জাদুমন্ত্রের বাটি
অন্যদিকে ইহুদিগণ বিশ্বাস করত লিলিথ রাতের প্রেত, গর্ভধারিণী ও নবজাতকের শত্রু। এ কারণে তারা প্রসূতি কক্ষের চারিকোণে সূত্র লিখে রাখে তাকে বিতাড়নের উদ্দেশ্যে। আর এসব সূত্র সাধারণত: লেখা হত একটি পাত্রে, যাকে ইনক্যান্টেশান বোল বা জাদুমন্ত্রের বাটি বলা হত। যাহোক, শুধু গর্ভধারিণী ও নবজাতকে রক্ষায় নয় বরং জাদুমন্ত্রের বাটি বাণ, কূ-নজর, অভিশাপ, বাগদানা, অশুভ আছর বা কাল যাদু থেকে মুক্তির জন্যেও সুমেয়িানগণ এবং ব্যবিলনে নির্বাসিত ইহুদিরা ব্যবহার করত। ইস্টার ও নাহিদের পুত্র, বহরাম-গুশনপের সুরক্ষায় একটি জাদুমন্ত্রের বাটি লেখা হয়েছে এভাবে-

"You are bound and sealed,

     all you demons and devils and liliths,
by that hard and strong, mighty and powerful bond 
     with which are tied Sison and Sisin....

The evil Lilith, who causes 

     the hearts of men to go astray and appears
     in the dream of the night and in the vision of the day,
Who burns and casts down with nightmare,
     attacks and kills children, boys an girls.

She is conquered and sealed away 

     from the house and from the threshold of 
     [Bahram-Gushnasp, the son of Ishtar-Nahid]
by the talisman of Metatron, the great prince 
     who is called the Great Healer of Mercy....

   who vanquishes demons and devils,

     black arts and mighty spells and keeps them away
     from the house and threshold of 
     [Bahram-Gushnasp, the son of Ishtar-Nahid].
Amen, Amen, Selah.

Vanquished are the black arts and mighty spells.
Vanquished the bewitching women,
     they, their witchery and their spells, 
     their curses and their invocations,
     and kept away from the four walls of the house of 
     [Bahram-Gushnasp, the son of Ishtar-Nahid].

Vanquished and trampled down are the bewitching women --

     vanquished on earth and vanquished in heaven.
Vanquished are their constellations and stars.
     Bound are the works of their hands.
Amen, Amen, Selah."[১] 

ইহুদিগণ আরো বিশ্বাস করে যে, লিলিথ পুরুষের কাছে নারীরূপে এবং নারীর কাছে পুরুষরূপে আর্বিভূত হয়ে রাত্রিযাপন করে।[২] জোহারে বলা হয়েছে- সে নারী-পুরুষকে প্ররোচিত করে স্বপ্নের মধ্যে এবং তাদের শুক্রাণু বা ডিম্বানু থেকে উৎপন্ন করে তার অশরীরি প্রেত সন্তান। অমাবশ্যায় তার কামনা বাসনা চরমে পৌঁছে অর্থাৎ সে ঐসময় পূর্ণ ক্ষমতা প্রাপ্ত হয়[৩]

লিলিথের অপতৎপরতার কারণে মাতা ও গর্ভের সন্তানকে নিরাপদ রাখতে জোহার স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের পূর্বে এক বিশেষ রীতি পালনের পরামর্শ দিয়েছে। ঐ রীতি অনুসারে স্বামীকে খোদার প্রতি মনোনিবেশ করে নীচের আয়াতটি পাঠ করতে বলা হয়েছে:

“Veiled in velvet, are you here?
Loosened, loosened (be your spell)!
Go not in and go not out!
Let there be none of you and
nothing of your part!”[৪] 

এমনিভাবে ইসলামেও স্ত্রীসহবাসের পূর্বে এই দোয়াটি পাঠ করতে বলা হয়েছে: " بِسْمِ اللَّهِ ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ ، وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا"[৫] আবার নবীজীর বরাত দিয়ে একটি হাদিসে বলা হয়েছে- “যদি তোমাদের কেউ স্ত্রী সহবাসের সময় বলে بِاسْمِ اللَّهِ اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا এবং তাদের ভাগ্যে সন্তান নির্ধারণ করা হয়, তবে শয়তান কখনো তার ক্ষতি করবে না। অর্থাৎ সে তার উপর প্রভাব বিস্তারে সক্ষম হবে না। আবার কেউ কেউ لَمْ يَضُرَّهُ شَيْطَانٌ أَبَدًا -এর অর্থ করেছেন- শয়তান তাকে পরাস্ত করতে পারবে না, অথবা, শয়তান তাকে কুফরির মাধ্যমে গোমরাহ করতে পারবে না। আর ইবনে দাকিকুলের মতামত হল: ব্যাপক অর্থে সে দ্বীনি ক্ষতিগ্রস্থ হবে না অর্থাৎ শয়তানের প্ররোচনায় সে এমন কোন কাজ করবে না যাতে তার শরীর ও বিবেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এখন প্রশ্ন হল, যারা যৌণ উত্তেজনায় বশে সহবাসের আগে ঐসব দোয়া-ফোয়া আওড়াতে ভুলে গেল, তবে তাদের ঘর আলোকিত করে আসা ফুটফুটে সন্তানদের ভাগ্যে কি ঘটবে?

ভয় নেই, এরও পথ বাৎলে দেয়া হয়েছে বেনসিরার “দ্যা আলফাবেট” পুস্তকে। তাতে বলা হয়েছে- “লিলিথ দুগ্ধপোষ্য শিশুদের ব্যাধি সৃষ্টির কারণ এবং জন্ম নেয়া শিশুটি পুত্রসন্তান হলে তার উপর তার ক্ষমতা থাকে জন্মের আট দিন পর্যন্ত, (একারণেই কি জন্মের আট দিনের দিন শিশুর খৎনা করার জন্য তাওরাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে?) আর কন্যা হলে বিশ দিন।”[6] 

-সুতরাং সন্তান জন্মগ্রহণের পর লিলিথের সকল অনিষ্ট থেকে শিশুকে রক্ষার জন্য কোন কাগজে বা মৃৎপাত্রে জিব্রাইল, মিকাইল ও আজ্রাইলের নাম বা তাদের সনাক্তকরণ কোন চিহ্ন এঁকে দিলে ঐ সন্তান লিলিথের হাত থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে। আর বেনসিরা এসব এঁকেই তো নেবু চাঁদ নেজ্জারের পুত্রকে সুস্থ্য করেছিলেন।

অবশ্য শিশুসন্তানকে শয়তানের হাত থেকে নিরাপদ রাখার আরও পথ রয়েছে। খোদার কাছে সন্তানের নিরাপত্তা চাইলে তিনিও তা দেন। হান্নার কথা কি মনে নেই? সে সন্তান জন্মদানের পর বলেছিল- “হে খোদা, আমি তো কন্যাসন্তান প্রসব করেছি! আমি তার নাম রাখলাম মরিয়ম এবং আমি তাকে ও তার বংশধরকে বিতাড়িত শয়তানের হাত থেকে তোমার আশ্রয়ে সমর্পণ করলাম।”[7]

অশুভ শক্তি লিলিথের উপাসনা করা খুব সহজ। ভরসন্ধ্যায় তার মূর্তির দু’দিকে দু’টো মোমবাতি জ্বালিয়ে দিলেই তাকে পূঁজারী হিসেবে গ্রহণ করে সে। চরম অশুভ বলে যুগের পর যুগ ইহুদি ও খ্রিষ্টান ধর্মগুরুরা তার সবমূর্তি ধ্বংসের অধীন করেছিল। যতদূর জানা যায়, লিলিথ তার কোনো পূজারীকেই সে বেশীদিন বাঁচতে দিত না। ডেভিড বার্ণেটের মতে লিলিথের অনিষ্ট থেকে রক্ষা পেতে তাকে এ ধরণের প্রার্থণা উপহার দেবার প্রথাও প্রচলিত ছিল-

“Great is the daughter of Heaven who tortures babies
Her hand is a net, her embrace is death
She is cruel, raging, angry, predatory
A runner, a thief is the daughter of Heaven
She touches the bellies of women in labor
She pulls out the pregnant women's baby
The daughter of Heaven is one of the Gods, her brothers
With no child of her own.
Her head is a lion's head
Her body is a donkey's body
She roars like a lion
She constantly howls like a demon-dog.”[৮]

আবার কুকুরও বিপদ ও অপশক্তি দূর করতে সক্ষম বলে জানা যায়। কথিত আছে, আদম-হাওয়াকে রক্ষা করতে কুকুর সৃষ্টি করেছিলেন খোদা। একটি রেওয়াতে আলী ইবনে আবি তালিবের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে- 

আদম ও হাওয়াকে যখন জান্নাত থেকে বহিস্কার করা হয়, তখন শয়তান পৃথিবীর জন্তু-জানোয়ারদেরকে উৎসাহিত করে হুংকার ও সহিংস আক্রমণ দ্বারা আদম দম্পতিকে গ্রাস করতে। ঐসময় তার মুখ থেকে লালা বেরিয়ে ছিঁটকে আসে এবং খোদা তা থেকে একটি পুরুষ ও একটি স্ত্রী কুকুর সৃষ্টি করেন। তারপর তিনি পুরুষটিকে আদমের এবং স্ত্রীটিকে হাওয়ার প্রহরীরূপে পাঠিয়ে দেন। এভাবে কুকুর এবং বন্যপ্রাণীর মধ্যে শত্রুতার সূচনা হয়েছিল।[৯] কুকুর শয়তানের বিরোধিতায় মোরগকে সহযোগীতা করে, আর তার তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি দ্বারা অপশক্তি বিতাড়িত করতেও সক্ষম হয়[১০]

কুকুরের পাতলা দুধ জাদুগ্রস্থের মাথায় ঢাললে এবং সন্দেহভাজন কোন ভৌতিক বাড়ির অভ্যান্তরে একটি সাদা কুকুরের বিষ্ঠা জ্বালিয়ে ধোঁয়া ছড়িয়ে দিলে মোহিনীশক্তি বিনষ্ট হয়। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে, এটি বিজ্ঞানের এই যুগে, একবিংশ শতাব্দীতেও শক্তিশালী অপশক্তি দূরকারী হিসেবে স্বীকৃত[১১] 

যতদূর জানা যায়, নবী মুহম্মদকে জাদুটোনা করা হয়েছিল। আর তারফলে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তে গুরু করেছিলেন এবং যে কাজটি করেননি তাও করেছেন বলে তার কাছে মনে হচ্ছিল। এ অবস্থায় দীর্ঘদিন কেটে গেল এবং ঐ সময় পর্যন্ত জিব্রাইল তার কাছে কোন ওহী নিয়ে আগমন করেনি।

প্রায় ৬ মাস পর নবীজী একরাতে এক স্বপ্ন দেখলেন। তিনি দেখলেন দু‘ব্যক্তি তার কাছে এল। তাদের একজন তার শিয়রে বসল ও অন্যজন পায়ের কাছে। শিয়রে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্যজনকে বলল, ‘তার অসুখটা কি?’

সে বলল, ‘ইনি জাদুগ্রস্থ।’
প্রথম ব্যক্তি বলল, ‘কে জাদু করল?’
সে বলল, ‘ইহুদিদের মিত্র লবীদ ইবনে আ‘সামের পরিবার।’
প্রথম ব্যক্তি বলল, ‘কি বস্তুতে জাদু করেছে?’
সে বলল, ‘একটি চিরুণীতে।’
প্রথম ব্যক্তি বলল, ‘চিরুণীটি কোথায়?’
সে বলল, ‘খেজুর ফলের আবরণীতে ‘বির যরওয়ান’ কূপে।’

পরদিন নবীজী লোক পাঠিয়ে কূপ থেকে সেটি উদ্ধার করে আনান। অতঃপর যখন তার গ্রন্থিগুলো খুলে দেয়া হয়, তিনি সুস্থ্য হন। এরপর জিব্রাইল সূরা ফালাক ও নাস নিয়ে আসে এবং নবীজীকে ঘটনার আদ্যোপান্ত জানায়। 

জনৈক ইহুদি বালক নবীজীর খুঁটিনাটি কাজকর্ম করত। ইহুদি লবীদ ইবনে আ‘সাম বালকটির মাধ্যমে নবীজীর ব্যবহৃত একটি চিরুণী হস্তগত করতে সক্ষম হয়। অতঃপর তার কন্যারা একটি তাঁতের সূতায় এগারটি গ্রন্থি লাগিয়ে, প্রত্যেক গ্রন্থিতে একটি করে সূঁচ সংযুক্ত করে তাতে [মন্ত্র পড়ে] ফুঁক দিয়ে দিল। তখন লবীদ সবকিছু একটা খেঁজুর ফলের আবরণীর মধ্যে রেখে সেটি একটি পরিত্যক্ত কূপে [বির যরওয়ান] নিক্ষেপ করে এসেছিল।

অবতীর্ণ ফালাক ও নাস সূরাদ্বয় যথাক্রমে- আমি আশ্রয় গ্রহণ করেছি প্রভাতের পালনকর্তার, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে। অন্ধকার রাত্রির অনিষ্ট থেকে যখন তা সমাগত হয়, গ্রন্থিতে ফুঁৎকার দিয়ে জাদুকারিণীদের অনিষ্ট থেকে এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে[১২]

আমি আশ্রয় গ্রহণ করেছি মানুষের পালনকর্তার, মানুষের অধিপতির, মানুষের মা‘বুদের কাছে তার অনিষ্ট থেকে, যে কূ-মন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে জ্বিনের মধ্যে থেকে অথবা মানুষের মধ্যে থেকে[১৩]

অবশ্য অনেকের মতে- ফেরেস্তা জিব্রাইল ফালাক ও না’স সূরাদ্বয় নিয়ে এসে কি ঘটেছে তা নবীজীকে অবহিত করে। তখন নবীজী তার কয়েকজন সাহাবীসহ ঐ কূপের নিকট যান এবং কূপ থেকে তা উদ্ধার করে চূলের গ্রন্থিগুলো খুলে দেন। প্রতিটি আয়াত আবৃত্তির পর অদ্ভূতভাবে একটি করে গিঁট খুলে গিয়েছিল। আর ১১তম গিঁটটি খুলে যাবার পর তিনি কাল জাদুর আছর থেকে মুক্তি পান।[১৪]

যাহোক, নাযিলকৃত সূরা ফালাক ও সূরা না’স সম্পর্কে কথা এই যে, এ দু'টির গুরুত্ব নি:সন্দেহ অনেক। সূরা আল-ফালাক নির্দেশনা দেয় কিভাবে পার্থিব বিপদাপদ থেকে খোদায়ী নিরাপত্তা চাইতে হয় অন্যদিকে সূরা আন-নাস বাৎলে দিচ্ছে পরকালের বিপদাপদ থেকে খোদায়ী নিরাপত্তা চাওয়ার পথ। হাফেজ ইবনে কাইয়ূম বলেন- “এই সূরাদ্বয়ের উপকারীতা ও আশীর্বাদসমূহ এবং সেগুলোর প্রতি মানুষের প্রয়োজনীয়তা এমন যে, কারো যেন তাদের বাইরে স্বতন্ত্র অস্তিত্বশীলতা নেই। মানষিক ও শারিরিক বিপদাপদ এবং জাদু, মায়া ও কূ-দৃষ্টির প্রভাব দূরীকরণে এ সূরাদ্বয়ের বড় ধরণের কার্যকারীতা রয়েছে।”

অবশ্য কোরআনের আরও একটি সূরা অপশক্তির বিরুদ্ধে কাজ করে বলে ঈমাম জাফর সাদিক অভিমত দিয়েছেন। তিনি বলেন, “যে প্রতিনিয়ত সূরা জ্বিণ আবৃত্তি করে সে কখনও কূ-দৃষ্টি, জাদুর প্রভাবে ভুগবে না এবং জ্বিণ ও মায়াবিনীর আছরে না পড়ে বরং মুহম্মদের সাহচর্য লাভ করবে। ও প্রভু! আমি তার সাথে অন্য কাউকে বিশ্বাস করি না আর কেবল তার দিকেই ফিরেছি অন্য কারো দিকে নয়।”[১৫]

সমাপ্ত।
সংশোধিত নয়।

উৎস:
--[বুন্দাহিসন, [২৪.৩৮; ২৪.৪৮; অনু. বাহার, পৃ.১০৩[১০] 
--টার্ণার, ডিকশনারী অফ দি এনসিয়েন্ট ডেইটি, [পৃ. ২৮৬-৮৬][৮]   
--কোরআন, -[১১৩:১-৫][১২] -[১১৪:১-৬][১৩] -[৩:৩৬][৭]
--পার্স্যিয়ান ইনক্যান্টেশান বোল, অনু. আর পাতাই।[১] 
--ইবনে কাছির, সিরাত বসূলু আল্লাহ[১৪] 
--সহিহ বুখারী, -[নম্বর, ৬৩৮৮][৫]   
--ডোনাল্ডসন, [পৃ.১৬০-৬১][১১] 
--দামিরী, [খন্ড-২, পৃ.২৯৮][৯] 
--দি আল্ফাবেট, বেন সিরা।[৬] 
--ঈমাম জাফর সাদিক[১৫] 
--সচোলেম ১৯৬৫:১৫৭[৪] 
--মন্টগোমেরী-১১৭[২] 
--জোহার।[৩] 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Moses: কোরাণিক ক্যানভাসে নবী মূসা।

Abu Hena Mostafa Kamal  01 May, 2017 মি সরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ফেরাউন। হঠাৎ করে তিনি মৃত্যুবরণ করলেন। কিন্তু তিনি কোন উত্তরাধিকারী ন...