ইয়াজিদি (আজিদি বা ইজদি) সম্প্রদায়ের উদ্ভব শেখ আদি ইবনে মুসাফিরের মাধ্যমে। এই আদি, বর্তমান লেবাননের বা’কা উপত্যাকায় ১০৭০ সনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি উমাইয়া খলিফা মারওয়ান বিন আল-হাকামের একজন উত্তরসূরী। তিনি বালবেকের নিকটস্থ বৈৎ ফার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়। সেখানে তার জন্মগ্রহণ করা গৃহটি আজও রয়েছে, আর তা এখন ইয়াজিদিগণের পবিত্র তীর্থস্থান হিসেবে বিবেচিত। ইয়াজিদিগণ আদিকে “তাউস মালেক” বা ময়ূর ফেরেস্তার একজন অবতার বা দেবতা হিসেবেই বিবেচনা করে। ইরাকের লালিশে অবস্থিত তার সমাধিটি ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের প্রধান তীর্থস্থান।
Tawûsê Melek বা ময়ূর ফেরেস্তা। |
শেখ আদি তার জীবনের প্রথম দিকের অধিকাংশ সময়টা বাগদাদে কাটিয়ে দেন। সূফি জীবন-যাপন এবং একাকী তপস্যার লক্ষ্যে তিনি কুর্দিস্থানের একটি শান্ত এলাকা বেঁছে নেন। ঐ এলাকাটি আদিবাসী ইরানী ধর্মীয় আন্দোলন যেমন, জরথুস্ট্রবাদের সাথে ওৎপ্রোতভাবে জড়িত। নি:সঙ্গ একাকী জীবন-যাপন ছাড়াও তিনি তার তপশ্চর্যা ও আলৌকিকতা দ্বারা স্থানীয় লোকদেরকে প্রভাবান্বিত করেন।
বলা হয়ে থাকে, আদি ছিলেন মধ্যম মর্যাদার এবং অনেক পরিশোধিত। ইয়াজিদিগণ তাকে বসিয়ে দেন তাদের জাতীয় গুরুর আসনে। আদি স্মরণীয় ও বরণীয় ছিলেন তার সন্যাস জীবন-যাপনের জন্যে। তিনি একটি ধর্মপ্রথার প্রবর্তন করেন এবং তার অনুসারীগণ তার নামানুসারে “al-Adawiya” হিসেবে পরিচিত। তিনি মসূলের উত্তরে হাক্কারী কুর্দস পর্বতে নিজ আশ্রমে বসবাস করতেন এবং ১১৬০-৬২ সিইতে ৯০/৯২ বৎসর বয়সে সেখানেই মারা যান। তার মৃত্যুর পর, তার উত্তরসূরীগণ সেখানেই বসবাস করতে থাকে।
আদির সমাধি তিনটি কৌণিক গম্বুজ দ্বারা সহজ নির্দেশিত। |
শেখ আদির সমাধি। |
ধর্মগুরুর আশীর্বাদ। |
তাউস মালেক বা ময়ূর ফেরেস্তাকে কেন্দ্র করে ইয়াজিদি ধর্মবিশ্বাস গড়ে উঠেছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, যে এলাকায় এই ময়ূর ফেরেস্তার উপাসনা করা হয়, সেখানে কিন্তু এই ময়ূর স্থানীয় নয়। যাইহোক, এই ময়ূর ফেরেস্তা আর কেউ নন, স্বয়ং আযাজিল বা ইবলিস। ইয়াজিদি বিশ্বাসের ভিত্তি ব্লাক বুক “কিতেবা চিলও” বা “Book of Illumination”-কে মালেক তাউসের বাণী বলে বিশ্বাস করা হয়। ঐ কিতাবে বলা হয়েছে- “I was present when Adam was living in Paradise, and also when Nimrod threw Abraham in fire.”
devil. |
ইয়াজিদিগণ বিশ্বাস করে তাউস মালেক খোদারই প্রতিরূপ এবং একজন হিতৈষী ফেরেস্তা। তিনি নিজেকে তার পতন থেকে ফিরিয়ে এনেছিলেন এবং পরে সৃষ্টিকর্তারূপে আবির্ভূত হন। তিনি কসমিক এগ থেকে কসমস সৃষ্টি করেন। অনুশোচনার পর তিনি ৭,০০০ বৎসর ক্রন্দন করেন। তার চোখের জলে ৭টি পাত্র পূর্ণ হয়, আর তা দোযখের আগুনকে নির্বাপিত করে ফেলে। ফলে ইয়াজিদি বিশ্বাসে নরকের কোন স্থান নেই।
তাউস মালেক। |
ইহুদি, ক্রিশ্চিয়ানিটি ও ইসলাম থেকে ইয়াজিদি ধর্মমতে সৃষ্টি তত্ত্বে ভিন্নতা রয়েছে। তারা বিশ্বাস করে খোদা সর্বপ্রথম তাউস মালেকে সৃষ্টি করেন তাঁর নিজের রূহানী থেকে এবং তাকে অন্য কোন সৃষ্টিকে সিজদা না করার নির্দেশ দেন। এরপর খোদা অন্যান্য ছয় প্রধান ফেরেস্তাকে সৃষ্টি করেন এবং তাদেরকে পৃথিবী থেকে মাটি সংগ্রহের নির্দেশ দেন। তারা তা নিয়ে এলে তিনি ঐ মাটি দিয়ে আদমকে সৃষ্টি করেন এবং নিজের শ্বাস ফুঁকে দিয়ে তাকে জীবন দেন। এরপর তিনি ফেরেস্তাদের নির্দেশ দেন আদমকে সিজদা করার। এই নির্দেশ তাউস মালেক ছাড়া সকলেই পালন করে। খোদা তাকে সিজদা না করার কারণ জিজ্ঞেস করলে তাউস মালেক উত্তরে বলেন- “How can I submit to another being! I am from your illumination while Adam is made of dust.” তখন খোদা তার প্রশংসা করেন এবং সকল ফেরেস্তাদের সর্দার করে দেন। এরপর তাকে পৃথিবীতে তাঁর ডেপুটি হিসেবে নিয়োগ দেন।
ইরাকে লালিশের অবস্থান। |
ইয়াজিদিগণ যুক্তি দেখান যে, আদমকে সিজদা করার আদেশ তাউস মালেকের জন্যে কেবলমাত্র একটা পরীক্ষা ছিল। কেননা, খোদা কোনকিছু আদেশ করলে তা অবশ্যই ঘটে। আর বাইবেল ও কোরআনও এমনটাই বলে। অন্য কথায়, God could have made him
submit to Adam, but gave Tawûsê Melek the choice as a test. তারা বিশ্বাস করে যে, Tawûsê Melek এর জন্যে তাদের সম্মান এবং প্রশংসা is a way to acknowledge his
majestic and sublime nature. আর এই আইডিয়াকে বলা হয়, “Knowledge of the Sublime”-(Zanista Ciwaniyê). অন্যদিকে, শেখ আদির আত্মা, তাউস মালেকের আত্মার প্রতিরূপ হওয়ায়, আদি তাউস মালেকের কাহিনী নিজে অবলোকন করেছেন এবং তার উপর বিশ্বাস এনেছেন।
শেখ আদির সমাধি, লালিশ, ইরাক। |
খৃষ্টান, মুসলিম এবং অন্যান্যরা তাউস মালেকে লুসিফার বা শয়তান হিসেবে সনাক্ত করে থাকেন। অন্যদিকে ইয়াজিদি পবিত্র গ্রন্থ ব্লাক বই অনুসারে, ইয়াজিদিদের জন্যে “শয়তান” নাম উচ্চারণ করা নিষিদ্ধ। কেননা, their people would be religiously persecuted by other faiths.
মসূলদাম বাঁধের নিকট এক ইয়াজিদি শহর। |
Encyclopaedia Britannica: ইয়াজিদি ধর্মবিশ্বাসটি Zoroastrian, Manichaean, Jewish, Nestorian Christian ও Islamic উপাদানসমূহের বৈপ্যরীত্যের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে। ইয়াজিদিগণ নিজেদেরকে উমাইয়া খলিফা ইয়াজিদ বিন মুয়াবিয়ার সমর্থকদের উত্তরসূরী বলে ভাবে। তারা নিজেরা বিশ্বাস করে, তাদের সৃষ্টি হয়েছে অবশিষ্ট মানবজাতি থেকে বেশ পৃথকভাবে, এমনকি তারা আদমের বংশধরও নয়। আর তাই তারা নিজেদেরকে কঠোরভাবে সেইসব লোকদের থেকে পৃথক করে রাখে, যাদের মাঝে তারা বসবাস করে। যদিও তারা ছড়িয়ে রয়েছে এবং সংখ্যায় তারা ১ লক্ষেরও কম, তথাপি তাদের রয়েছে সুসংগঠিত সমাজ ব্যবস্থা; রয়েছে জাতি বা গোষ্ঠির প্রধান হিসেবে একজন আমীর বা প্রিন্স এবং সুপ্রিম ধর্মীয় প্রধান হিসেবে একজন চিফ শেখ।
Sanjaq. |
ইয়াজিদিগণ দ্বৈতবাদ বিরোধী। তারা অশুভর অস্তিত্ব অস্বীকার করে। আর তাই তারা প্রত্যাখ্যান করে পাপ, শয়তান এবং নরককে। তাদের মতে, ঐশ্বরিক আইন অমান্য বা ভঙ্গ প্রায়শ্চিত্ত হয় পুনর্জন্ম বা আত্মার দেহান্তরের মাধ্যমে, যা আত্মাকে উত্তরোত্তর পরিশোধনে সাহায্য করে। ইয়াজিদিগণ আরও বলে থাকে, যখন তাউস মালেক খোদার নিকট তার গর্বের দরুণ পাপের অনুশোচনা করে, তখন তাকে ক্ষমা করা হয় এবং ফেরেস্তাদের নেতার পূর্বপদ তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়। আর এই উপাখ্যানই ইয়াজিদিগণকে অন্যদের নিকট শয়তানের পূজারী হিসেবে পরিচিতি এনে দিয়েছে। ইয়াজিদিগণ আরও বিশ্বাস করে, তাদের প্রধান ধর্মীয় গুরু শেখ আদি, পুনর্জন্মের মাধ্যমে ঈশ্বরত্ব লাভ করেছিলেন।
শেখ আদির সমাধি মন্দিরের একাংশ। |
ইয়াজিদি ধর্মের প্রধান কেন্দ্র শেখ আদির সমাধিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে এবং বাৎসরিক উৎসব উৎযাপিত হয় এই সমাধিস্থলেই। আদির এই সমাধিটি মসূলের উত্তরে, আস-শেখ আদি শহরের প্রাক্তন নেস্তোরিয়ান খৃষ্টান আশ্রমে অবস্থিত। আরবীতে লিখিত দু’টি পুস্তিকা, কিতাব আল-জিলওয়া [বুক অব রিভেলেশান) ও মাসাফ রাশ (“ব্লাক বুক”) ইয়াজিদিগণের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। আর শেখ আদিকে প্রশংসা করে লিখিত আরবী স্ববগানও সম্মানের সাথে পঠিত হয়।
Encyclopaedia of Religion and Ethics: ইয়াজিদিগণ মসূল থেকে ককেশাস অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করে। এদের সংখ্যা ৫০,০০০এর মত। তারা নিজেদেরকে দাসনী হিসেবে পরিচয় দেয় এবং কুর্দিশ উচ্চারণে কথা বলে। তাদের সম্প্রদায়ের প্রধান হচ্ছেন একজন খলিফা, যিনি শেখ আদির একজন উত্তরসূরী। তার অধীনে রয়েছে শেখ, কাভাল, ও ফকিরগণ। পৌরোহিত্য পুরুষানুক্রমিক। তাদের নৈতিকতা, ঐ এলাকার গড় নৈতিকতার উপরে। তারা সাহসী এবং ধূর্ত। তাদের মেজাজ প্রফুল্ল কিন্তু শান্ত। আর তারা পরিচ্ছন্ন স্বভাবের। তাদের মহিলারা বোরখা পরে না এবং হয়ত: অপরিচিতদেরও অভ্যর্থনা জানায়। নীল রং এর প্রতি তারা বড় ধরণের প্রতিক্রিয়া দেখায়। পুরোপুরি অশিক্ষিত হওয়ায়, তারা তাদের প্রথা ও ঐতিহ্য মৌখিকভাবে বংশ পরস্পরায় এগিয়ে নিয়ে যায়।
শেখ আদির সমাধি, উৎসবের সময়। |
ইয়াজিদি শব্দের উৎপত্তি বহুল আলোচিত। খুব সম্ভবত: এর সম্পর্ক রয়েছে আভ ইয়াজদার, যার অর্থ উপাস্য বা দেবতা, আবার পার্স্যিয়ান ইয়াজদান অর্থ খোদা, “God”. আর এটাই তাদেরকে জরথুষ্ট্রবাদী বা মুসলিমদের থেকে পৃথক করেছে। যদিও তাদের পুরোহিত সম্প্রদায় মুসলিমদের অনুরূপ এবং তারা মুহম্মদ এবং ইব্রাহিমকে নবী হিসেবে স্বীকার করে, কিন্তু তাদের রীতিনীতি মুসলিম ধর্ম থেকে বড় রকমের পৃথক। আবার তারা নেস্তোরিয়ান খৃষ্টানও নয়, যদিও তারা বাপ্তাইজ করে এবং খৃষ্টকে ফেরেস্তার মানবীয় রূপ হিসেবে বিবেচনা করে। বস্তুত: তারা পারস্যিয় ও অশুরীয় উপাদানের সাথে মাজিবাদের বিভিন্ন মতবাদের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে। যেমন, তাদের অগ্নি উপাসনা পার্স্যিয়ান। They profess that the devil is a creative agent of the supreme God,inasmuch as he produced evil. আর তাই ভক্তি-শ্রদ্ধা তার প্রাপ্য।
ইয়াজিদি তরুণী। |
Dr. R.C. Zaehner তার “The Hutchinson Encyclopaedia of Living Faiths” পুস্তকে ইয়াজিদি ধর্ম বিশ্বাসকে, “aberrant form of the Sufi movement” হিসেবে বিবেচনা করেছেন। অন্যদিকে Joseph T. Parfit তার “Marvellous Mesopotamia” বইতে লিখেছেন-
ইয়াজিদি বা শয়তানের উপাসকগণ মসূলের নিকটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক গ্রামে এবং Sinjar পর্বতে বসবাস করে। তাদেরকে দেখলে কুর্দি বংশোদ্ভূত বলে মনে হয়। তারা কথা বলে কুর্দি এবং আরবীতে। প্রায় ৪০ হাজারের মত ইয়াজিদি মেসোপটেমিয়াতে রয়েছে এবং ছয় হাজারের মত ককেশাসে। তাদের হেডকোয়ার্টার প্রাচীন নিনেভের উত্তর-পূর্বে একটা ভৌতিক এলাকা - শেখ আদিতে। তাদের বেশ কিছু অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য বা বলা চলে মহৎ গুণ রয়েছে, তথাপি তারা অবজ্ঞাত, উপেক্ষিত ও নিগৃহীত। তাদেরকে “শয়তানের উপাসক” বলা পুরোপুরি সঠিক নয়। কেননা, তারা সর্বশক্তিমান খোদায় বিশ্বাস করে, যিনি সৃষ্টি করেছেন এই মহাবিশ্ব। কিন্তু তারা শয়তানকে “Prince of this world”-হিসেবে ভিন্নভাবে মূল্যায়ণ করে, যেন তার প্রতিহিংসায় তারা না পড়ে। তারা মূলত: যে সকল শব্দের আদ্যোক্ষর শয়তান নামের আদ্যোক্ষরের সাথে মিলে যায় তা পরিহার করে এবং পরিবর্তে সমার্থক আরবী শব্দ ব্যবহার করে। এভাবে তারা ডেভিল বা শয়তান সম্পর্কে কথা বলার সময় তাকে “Prince of Darkness”, “Lord of the Evening” বা the “Exalted Chief” বলে সম্বোধন করে। অনেক ইয়াজিদি practise baptisms; make the sign of cross, and kiss the threshold of Christian Churches.
১৮৫০ সনে আদির সমাধি মন্দির, লালিশ, ইরাক। |
ব্লাক বুক। |
প্রবেশ দ্বারের একপাশে কাল সাপের মূর্ত্তি। |
There is something distinctly quaint in
this picture of a reclaimed Satan, still cherishing a faint grudge against
those who denounced him in his unregenerate days.
The Yezidis have a regular hierarchy of seven orders of Priesthood. They
hold a great annual feast at Sheikh Adi in October; which is continued for
eight days, and is attended by all the faithful who can come. Pilgrimage to
Sheikh Adi is incumbent on every Yezidi, but he is not commanded to pray, and
he leaves that duty to his priests. Fasting can also be performed by deputy,
and a group of Yezidis will select one of their number to do all their fasting
for them, confessing to him the acts which need expiation and paying him a
capitation fee for carrying out the corresponding penances.
লালিশে গমন পথ। |
সবশেষে আমরা লালিশ ভ্রমনকারী “Jarett Kobek” এর ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিয়ে আর্টিকেলের সমাপ্তি টানব।
"All of Lalish is considered sacred ground; a line of stone
blocks prevents vehicles from entering the main portion of the valley, a
moderately sized dale surrounded by rocky, scrub-spotted mountains. Other than
the few people charged with upkeep and security, Lalish has no residents. It is
a place purely for religious pilgrimage.
Lalish’s most distinctive feature is a set of three fluted, conical spires that rise high into the air and mark the Yezidis’ holiest site, the sanctuary and tomb of Sheikh Adi ibn Musafir. The historical origin of the Yezidi dates to the 11th century, when Adi arrived with the intention of founding the Adawiyya Sufi order. The central mystery of the early years is how a Sufi order morphed into Yezidism.
Several men greeted us at the walled entrance to the
sanctuary. They led us into a courtyard and asked that we remove our shoes and
socks, as custom prohibits footwear in the valley. We were then ushered into a
modern room where tea was served. Among the men was Baba Sheikh, the current
spiritual leader of the Yezidi. He was tall, with a long black beard, and was
dressed in white robes.
We then toured Adi’s tomb. Inside, a long lamp-lit hallway contains an altar and a small spring-fed well, with whose water all Yezidi are expected to be baptized. The hall opens into the tomb of Sheikh Hasan, another Yezidi saint, which leads underground to the valley’s second sacred spring, one of the few places barred from nonbelievers. Past Hasan’s tomb, we entered the room of Sheikh Adi. Adi’s tomb stands against one wall of the room and is decorated in devotional cloths of many colors. The largest of Lalish’s spires serves as the ceiling.
Lalish’s most distinctive feature is a set of three fluted, conical spires that rise high into the air and mark the Yezidis’ holiest site, the sanctuary and tomb of Sheikh Adi ibn Musafir. The historical origin of the Yezidi dates to the 11th century, when Adi arrived with the intention of founding the Adawiyya Sufi order. The central mystery of the early years is how a Sufi order morphed into Yezidism.
ইয়াজিদি পতাকা। |
We then toured Adi’s tomb. Inside, a long lamp-lit hallway contains an altar and a small spring-fed well, with whose water all Yezidi are expected to be baptized. The hall opens into the tomb of Sheikh Hasan, another Yezidi saint, which leads underground to the valley’s second sacred spring, one of the few places barred from nonbelievers. Past Hasan’s tomb, we entered the room of Sheikh Adi. Adi’s tomb stands against one wall of the room and is decorated in devotional cloths of many colors. The largest of Lalish’s spires serves as the ceiling.
বর্তমান লালিশ। |
Being Yezidi is a matter of birth rather than faith. There
are no converts. There is no written scripture, no book of rules. It is, and
has been, a shifting oral culture passed down through families—and like any
oral culture, it hosts contradictory ideas. Everything is a matter of debate,
even the meaning of Lalish’s rituals.
As we reached the top of the mountain, I could see out over
Lalish’s spires. The valley appeared pristine, peaceful."-- Jarett Kobek
সমাপ্ত।
উৎস: wikipedea;
Article of Mr. Noshir H. Dadrawala- http://tenets.zoroastrianism.com/deen33f.html
http://www.nyu.edu/alumni.magazine/issue14/14_feature_yezidi.html
http://www.nyu.edu/alumni.magazine/issue14/14_feature_yezidi.html
ছবি: michaeltotten.com, nyu.edu, wikipedia; ইয়াজিদিগণের সকল পবিত্রগ্রন্থসমূহ পাবেন-https://drive.google.com/?urp=https://www.google.com/&pli=1&authuser=0#my-drive
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন